Posts

Showing posts from March, 2018

প্রয়োজনীয় বাংলা বই ডাউনলোড করা যায় এমন কিছু সাইট!!

আশাকরি সকলে ভালো আছেন। আমাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রকার বই এর দরকার হয় এবং সেই বই গুলো যদি বাংলায় হয় তাহলে আরও ভালো হয় তাই আজ আমি আপনাদের সাথে কিছু ওয়েব সাইটের ঠিকানা শেয়ার করছি যেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন মত বাংলা বই ডাউনলোড করতে পারবেন। বাংলা বইমেলা অর্গ আমাজন রবীন্দ্র সঙ্গীত সঙ্কলন বিডি বুক ২৪ মুক্তমনা টাইমবিড অনিবার্ণএকাওরের চিঠি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দরিদ্র বিভিন্ন ধরনের বই ডাউনলোড কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা বুক মিলন সাগর অনলাইনে বই শেয়ার করার সাইট জীবনানন্দ দাশ বাংলা কবিতা বইপড়াএন্টার বাংলা ফ্রী বুকস বাংলা লাইব্রেরী আমাদের কথা কলকাতা গ্লোবাল ইস্নিপস : জাফর ইকবাল কালেকশন শব্দছেঁড়া কবিতার বই ভুবন বইমেলা ডট কমবাংলা আড্ডা বাংলা গানের গীতিকবিতা ANC বুকস মূর্ছনা গ্রন্থমেলা ডটকম সময় বাংলা কিতাব বিডি বাংলা রবীন্দ্রনাথ রচনাবলি সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। http://itbatayan.com/internet/1613

নিয়ে নিন আমাদের অতি পরিচিত Media Player এর কিছু শর্টকাট।

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আশাকরি সকলে খুব ভালো আছেন। বার্তমানে কম্পিউটার জগতে হাজার হাজার মিডিয়া প্লেয়ার আসায় ডিফল্ট মিডিয়া প্লেয়ারের কথা আমাদের মনে থাকে না। আবার কোন কোন ব্যক্তি আছেন যারা এই পুরাতন মিডিয়া প্লেয়ারের প্রেম ভুলতে পারেন না। তাই তাদের জন্য আজ শেয়ার করছি কিছু শর্টকাট। এগুলো আপনি হয়ত পূর্বে থেকে জানতে পারেন কিন্তু এমন ভাইও আছেন যিনি এ গুলো জানেন না। তার তাদের জন্য এগুলো দেয়া হল: (এই শর্টকাট গুলো উইন্ডোজ এক্সপি তে চেক করা হয়েছে।) CTRL+SHIFT+ G – play fast mood. CTRL+P – play/pause ALT+1 – 50 % zoom ALT+2 – 100% zoom ALT+3 – 200 % zoom CTRL+SHIFT+ N normal speed play. ALT+ENTER – video full mode ALT+F – file menu ALT+T -tools ALT+V -view ALT+P -play CTRL+1 -fool mode CTRL+2 -skin mode CTRL+B – prev CTRL+F -next CTRL+E – cd/dvd eject ALT+F4 – close CTRL+T -repeat CTRL+SHIFT+B – rewind CTRL+SHIFT+F – fast forward CTRL+SHIFT+S – slow speed playback F8 – volume mute F9 – volume low F10 – volume high এই পোষ্ট টি পূর্বে প্রকাশিত: পিসিহেল্পলাইনবিডি। সবাইকে অনেক অনেক

প্রচণ্ড শীতে বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে? এই নিন সুস্থ রাখার কিছু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি!!

এসেছে শীত। নানা গরম কাপড় কেনার ধুম পড়েছে, সাথে সাথে রয়েছে নানা পিঠা খাবার আমেজ। কিন্তু ঘরের ছোট বাচ্চার দিকে খেয়াল রাখা চাই সবচাইতে বেশি। তা না হলে নানা ধরণের সমস্যা হতে পারে আপনার ছোট বাচ্চার জন্য। শীতে শিশুদের কিভাবে নিরাপদ রাখবেন ্তার কিছু বৈজ্ঞানিক টিপস নিচে দেয়া হলঃ ১) কয়েক প্রস্থ কাপড় দিন শরীরেঃ  বড়দের তাপমাত্রা সহ্য করবার ক্ষমতা আর শিশুদের তাপমাত্রা সহ্যক্ষমতা এক নয়। আমরা বড়রা সাধারণত মোটা ভারী জামা পড়লেই শীত থেকে রক্ষা পাই কিন্তু শিশুদের জন্য চাই কয়েক প্রস্থ জামা। তবে খ্যেয়াল রাখতে এর কোনটাই যেন ভারী না হয়। কাপড় পাতলা হোক তবে তা যেন কয়েক প্রস্থের হয়। ২) স্কার্ফ কিংবা হুডি নয়ঃ  ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সান্ড্রা হপকিন্স বলেন, শিশুদের মাথায় স্কার্ফ কিংবা হুডি জড়িয়ে রাখলে অনেক সময় তা তাদের সাফোকেশনের কারণ হতে পারে। এছাড়া ঘাম জমে সর্দিরও উদ্রেক করতে পারে। তাই এই ধরণের কাপড় এড়িয়ে চলাই ভালো। ৩) সানস্ক্রিণ ব্যবহার করুনঃ  কেবলমাত্র যে প্রচন্ড রোদের জন্য সানস্ক্রীন ব্যবহার করবেন, ব্যপারটি তা নয়। এটি আপনাকে শীতেও রক্ষা করতে পারে। ৪) গরম পানি ও গরম খাবার দিনঃ  খাবার খুবই গুরত্বপূর্ণ এ

জেনে নিন ওয়াইফাই এর ক্ষতিকর দিক সমূহ এবং এ থেকে বাঁচার উপায়।

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের মধ্যে আমরা এমন ভাবে ঢুকে গেছি যে এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা কোন ভাবেই সম্ভব না। কেননা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কিছুই এখন ইন্টারনেট ভিত্তিক হওয়ায় আমরা ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল তাই যদি আপনি বা আমি এই ইন্টারনেট থেকে বেরিয়ে আসতে চাই বা আসি তাহলে আপনি-আমিই পিছিয়ে পড়ব। তাই ইন্টারনেট ভিত্তিক যে বিষয়গুলো আছে সেগুলোকে বাদ না দেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। ইন্টারনেটের জালে আজ গোটা বিশ্ব আবদ্ধ। ইন্টারনেট ছাড়া জীবন ভাবাটাই দায়। আর ওয়াই-ফাই -এর বদৌলতে তা আরও হাতের মুঠোয়। কিন্তু, এই ওয়াই-ফাই আমাদের শরীরের কত ক্ষতি করে তা কি জানেন ? কোনো ডিভাইস-এর সাথে ওয়াই-ফাই কে কানেক্ট করতে হলে কোন প্রকার ‍তার লাগে না। তাহলে এই কানেকশন কিভাবে হয়? হ্যা আমরা যখন ওয়াই-ফাই রাউটার চালু করি তখন রাউটার সিগন্যাল অন্য কোন ডিভাইসে প্রেরণ করার জন্য এক ধরনের বলয় তৈরী করে যাকে বলা হয় ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক ওয়েভ এই ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক ওয়েভ যে শুধুমাত্র কোন নির্দিষ্ট ডিভাইসের সংস্পর্শে আসবে তা নয়। তার কাজ একটা বলয় তৈরী করা আর এই বলয়ের মধ্যে যে ডিভাইসটি কানেক্ট করা হবে সেটি সহ আরো অন্য কিছু থাকতে পারে যেম

আপনি কি এন্ড্রয়েড এর hidden cost সম্পর্কে জানেন? না জানলে এই পোষ্টটি দেখুন।

এন্ড্রয়েড হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত স্মার্ট ডিভাইস অপারেটিং সিস্টেম। এর ডেভলপার গুগল সফটওয়্যারটিকে বিনামূল্যে ব্যবহারের অনুমতি দেয়। এটি ওপেন সোর্স- অর্থাৎ একে আপনি একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় কাস্টোমাইজ করে এন্ড্রয়েড ব্র্যান্ডিংয়ের ব্যানারে বাজারজাত করতে পারবেন। আর এজন্যই বিভিন্ন অরিজিনাল ইকুইপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার (ওইএম) কোম্পানি (যেমন স্যামসাং, সনি) তাদের স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটে এন্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করে। মূল এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারটির জন্য কোনো লাইসেন্স ফি চার্জ করেনা গুগল। কিন্তু, তাই বলে ভাববেন না যে, নির্মাতা কোম্পানিগুলো এটি একদম ফ্রি’তে ব্যবহার করে। বাইরে থেকে এন্ড্রয়েডকে যতটা ফ্রি ও মুক্ত উৎসের শোনায় ভেতরে ভেতরে সফটওয়্যারটি ঠিক সেরকম না। কোন ডিভাইসে এন্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করতে চাইলে তাতে এর অফিসিয়াল অ্যাপ্লিকেশন স্টোর ‘গুগল প্লে’ থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, এন্ড্রয়েডের মূল আকর্ষন হচ্ছে প্ল্যাটফর্মটির অসংখ্য অ্যাপ। এগুলো গুগল প্লে থেকে ডাউনলোড করে নেয়াই সবচেয়ে সহজ ও নিরাপদ উপায়। আর এখানেই এন্ড্রয়েডের লুকায়িত ব্যয় বা ‘হিডেন কস্ট’ শুরু। এন্ড্রয়েডের এই অফিসিয়াল সফটওয়্যার স্টোর ব্য

জেনে নিন চাঁদ সম্পর্কে কিছু অবাক করা তথ্য।

চাঁদ হচ্ছে মহাবিশ্বে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী। এক এক প্রজন্মের নিকট এর পরিচয় এক এক রকম। ছোটবেলায় চাঁদকে সূতো কাটা বুড়ীর ছোট্ট ঘর হিসেবে কল্পনা করে বাচ্চারা। কখনও কখনও একে উপমা হিসেবে ব্যবহার করেন বিভিন্ন বয়সের রোমান্টিক লোকজন। কিন্তু এ সব-ই কল্পনা। তবে এই পোস্টে আমরা চাঁদ সম্পর্কে বাস্তব কিছু তথ্য জানব। ১. চন্দ্রকথা প্রচলিত তত্বানুযায়ী, আজ থেকে ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে, সোলার সিস্টেম গঠিত হওয়ার অল্প কিছুকাল পরে অনেকটা মঙ্গল গ্রহের মত আকৃতির একটি শিলা/ভূত্বকের কঠিন অংশ পৃথিবীর সাথে সজোড়ে সংঘর্ষ হওয়ার ফলেই চাঁদের সৃষ্টি। ২. চাঁদের চেহারা পৃথিবী থেকে আমরা সব সময়ই চাঁদের একই চেহারা (Face) দেখে থাকি। যদিও পৃথিবী ও চাঁদ উভয়ই নিজ নিজ কক্ষপথে ঘুরছে, তবুও চাঁদ (যতটুকুই দেখা যায়) সর্বদা একই রকম, কেননা অনেক আগেই পৃথিবীর মহাকর্ষীয় প্রভাব চাঁদের নিজস্ব কক্ষপথের ঘূর্ণনকে ধীরগতির করে দিয়েছে। তাই এর অরবিটাল পিরিয়ড ও রোটেশন পৃথিবীর সাথে মোটামুটি মিলে যাওয়ায় চাঁদের ‘ছবি’ (অমাবস্যা/পূর্ণিমার ব্যাপার ভিন্ন) আর পরিবর্তিত হয়না। ৩. মুন-ট্রি পৃথিবীর বুকে থাকা ৪০০’র বেশি গাছ এসেছে চাঁদের মাটি থেকে (!?!) আসলে ব

এডসেন্স একাউন্ট সাসপেন্ড হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে ফলো করুন এই টিপস গুলো।

আমরা সকলে ভালো ভাবেই জানি যে, যে কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে টাকা আয় করার প্রধান উপায় হল বিজ্ঞাপন প্রদর্শন আর এই কাজে সবচেয়ে যে কোম্পানি এগিয়ে সেটা হল গুগল গুগল তাদের এডসেন্স এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর মালিক কে এই সুযোগ করে দিতে পারে।(যদি উপযুক্ত হয়) কিন্তু গুগল এডসেন্স আপনার সাইটের জন্য এপ্রুভ হলে আপনার কিছু বিধি নিষেধ থাকবে এগুলো যথার্থ ভাবে পালন করতে পারলে আপনি নির্দিধায় টাকা আয় করতে পারবেন আর না হলে ব্যান খাবেন। ব্যান খাওয়ার অনেক কারণ আছে তার মধ্যে আমি আজ আপনাদের সাথে কিছু টিপস শেয়ার করছি যে গুলো ফলো করলে আপনার গুগল এডসেন্স ব্যান হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরী না করে টিপস গুলো দেখে নিই: ১। আপনি কখনো PTC বিষয়ক এড ওয়েবসাইট বা ব্লগ এ ব্যবহার করবেন না । ২। কখনো অ্যাডসেন্স অ্যাড লুকাবেন না আপনার সাইট মেনুর, স্লাইডার বা ইমেজের নিচে । কারন ভিজিটর এ্যাক্সিডেন্টলি অ্যাডে ক্লিক করলে একাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে । ৩। আপনার অ্যাডে ক্লিক করার জন্য কোনো সোসিয়াল নেটওয়ার্কে কাউকে বলবেন না কারন অ্যাডসেন্স সবসময় ট্র্যাক করে যে ক্লিকটি কোথা থেকে আসছে । ৪। আপনার ব্লগ বা ওয়েব স

আপনি কি জানেন? টরেন্ট কি, টরেন্ট কিভাবে কাজ করে? এর সুবিধা অসুবিধা কি? না জানলে এক্ষুনি জেনে নিন ।

আসসালামুয়ালাইকুম । আশা করি সবাই ভালই আছেন । টেরেন্ট কি অনেকেই জানে না আবার অনেকে জানে । তাই যারা জানেনা তাদের জন্য আজ আমার এই লেখা । আশা করি এর মাধ্যমে জানতে পারবেন টরেন্ট সম্পর্কে । তাহলে শুরু করা যাক । টরেন্ট ২০০১ সালে পাইথন প্রোগ্রামার ব্রাম কোহেন বিট টরেন্ট এর ধারণার উদ্ভাবন করেন । ২০০৪ সালের দিকে টরেন্ট জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে এবং ২০০৯ সালে টরেন্ট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দারায় তখনকার Facebook ও Youtube এর ব্যবহারকারীর যোগফলের সমান । টরেন্ট কি ? আমরা ইন্টারনেট থেকে যেসব ডাটা ডাউনলোড করি তা বিভিন্ন প্রোটকলের মাধ্যমে ডাউনলোড হয় । প্রোটকমকে রাস্তা বলা যেতে পারে । যে রাস্তা দিয়ে ডাটা ডাউনলোড হয় প্রোটকল । টরেন্ট একটি ডাটা বা ফাইল শেয়ারিং প্রোটকল । সাধারণত আমরা যেসব ফাইল ডাউনলোড করি তা কোন না কোন সার্ভারে জমা থাকে আর সেখান থেকে ডাউনলোড করি কিন্তু টরেন্ট কোন সার্ভার থেকে ডাউনলোড হয় না । এটা ডাউনলোড হয় অন্যের কম্পিউটার থেকে । এধরণের নেটওয়ার্ককে P2P File Sharing Network ও বালে । টরেন্ট কিভাবে কাজ করে ? টরেন্ট এর নিজস্ব কোন সার্ভার নেই তাই টরেন্ট এর ফাইল গুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করে অনেক গুলো পিসি ত

আপনার ব্লগার ব্লগের জন্য নিয়ে নিন দারুন একটি উইজেট!!

Image
ব্লগের এ্যালেক্সা রেঙ্ক , পেজ রেঙ্ক ইত্যাদি বাড়ানোর জন্য Social মিডিয়া দারুন কাজ করে । তাই সবাই তাদের ব্লগ মিডিয়াগুলোতে প্রচার করে থাকে । এর জন্য তাদের ব্লগে নানা রকম মিডিয়া Widget ব্যবহার করে । Widget গুলো যদি একটু ডিফারেন্ট হয় তাহলে ভিজিটরদের ব্লগের প্রতি আকৃষ্ট করে । এই Widget টা দেখতে অনেক সুন্দর এবং আকৃষ্ট করার মত । আপনি চাইলে এই Widget টা আপনার ব্লগে ব্যবহার করতে পারেন । নিচে লাইভ ডেমো দেখুন আপনার ব্লগে যুক্ত করতে যা করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে : প্রথমে আপনার ব্লগারে প্রবেশ করুন এখান থেকে লেয়াউট এ যান তারপর ADD A GEDGET এ ক্লিক করুন নতুন ওইনডো থেকে HTML/JAVASCRIPT নির্বাচন করুন তারপর নিচের কোড গুলো পেস্ট করে দিন <style>#WG-SWS {width: 260px;margin: 5px 20px;padding:5px;}#WG-SWS li {cursor: pointer;height: 48px;position: relative;list-style-type: none;}#WG-SWS .icon {background: #D91E76 url('https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg81ep2qKZrhGTr4RwYvRU5U3eb463WM0DGlFfRWq1WISf79_OgfrX4CNDbV0CE38BW8zPc3UZoHDCl0LaaE-7_WiWhuQ7VZFBkiQI3nxeBd

আপনার গোপন ফাইল ডিলেট করছেন? কিন্তু জানেন কি? এটা আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব! তাই আগে নষ্ট করে তারপর ডিলেট করুন!!

Image
আশাকরি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমাদের প্রায় সকলেরই কিছু সিক্রেট ফাইল থাকে যেমন: ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি। যেটা আমরা আমাদের কম্পিউটারে বা মোবাইলের মেমোরি কার্ডে লুকিয়ে রাখি। আবার এমন সময় আসে যখন সেটা আর দরকার হয় না তাই আমরা সেটাকে ডিলেট করে ফেলি। কিন্তু একবারও ভেবেছেন যে এমন অনেক টুলস আছে যেটা দিয়ে প্রায় ৯০% ডিলেট করা ফাইল ফিরিয়ে আনা যায়। এখন ভাবুন আপনি যে ফাইলটা ডিলেট করেছেন সেটা যদি কেউ চেষ্টা করে ফিরিয়ে আনে বা রিকোভার করে তাহলে আপনার প্রাইভেসি কোথায় গিয়ে ঠেকবে? তাহলে ভাবছেন এখন কি উপায়? সমস্যা নেই আমি আজ একটা ট্রিক দেখাবো যেটা দিয়ে আপনি আপনার অপ্রোয়জনীয় প্রাইভেট ফাইল ডিলেট করার আগে নষ্ট করতে পারবেন। ফলে পরে কেউ রিকোভার করলেও নষ্ট ফাইলটি পাবে ফলে আপনার প্রাইভেসি থাকবে ১০০% নিশ্চিত। প্রথমে আমি দেখাবো এই কাজটি কিভাবে আপনার কম্পিউটার দিয়ে করবেন: ১. প্রথমে যে ফাইলটি নষ্ট করতে চান সেটার উপর মাউস কার্সর রেখে রাইট বাটন ক্লিক করে নোটপ্যাডে ওপেন করুন। অথবা প্রথমে কম্পিউটারের ডেস্কটপে নোটপ্যাডের একটি শর্টকাট যোগ করুন এবং সেই ফাইলটি টেনে নিয়ে নোটপ্যাডের উপর ছেড়ে দিন। তাহলে নিচের ছবির মত অনেক হিজিবি

স্মার্টফোন হঠাৎ পানিতে পড়েগেলে যা করবেন।

হাত ফসকে যদি আপনার প্রিয় স্মার্টফোনটি পানিতে পড়ে যায়, একদম ভয় পাবেন না। আগে থেকেই ধরে নেবেন না ফোনটি নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় আপনার উচিত মাথা ঠান্ডা রাখা। খুব শান্ত মনে নীচের নিয়মগুলি মেনে চলুন। দেখবেন, ফোনটির কোনও ক্ষতি হবে না। ১) প্রথমেই ফোনের ব্যাক কভার খুলে ব্যাটারি আর সিম কার্ড বের করে নিন। ২) এরপর একটুও সময় নষ্ট না করে ফোনটি শুকনোর ব্যবস্থা করুন। মনে রাখবেন, ফোন ভিজা অবস্থায় বেশিক্ষণ ফেলে রাখলে ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যেতে পারে। চুল শুকানোর ড্রায়ার থাকলে সেটি অন করে দিন। ফোনটি ড্রায়ার দিয়ে শুকিয়ে নিন ভালো করে। ৩) হেয়ার ড্রায়ার না থাকলে, এক বাটি চালের মধ্যে ফোনটি ডুবিয়ে রাখুন। ফোন পুরোপুরি শুকিয়ে যাবে। ৪) চাল বা ড্রায়ারের বদলে আরও একটি নিয়মে ফোনটি শুকিয়ে নিতে পারেন। ২-৩ লেয়ার টিস্যু পেপারে ফোনটি ভালো করে মুড়িয়ে ফ্রিজের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ফ্রিজ থেকে ফোন বের করে, ব্যাটারি লাগিয়ে অন করে দেখুন ফোনটি চলছে কি না। যদি দেখেন চলছে না, একেবারেই চিন্তা করবেন না। ব্যাটারি বের করে আবার ফোনটিকে টিস্যু পেপারে মুড়িয়ে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিন।

আপনার যদি কাজে মন না বসে তাহলে এই পোষ্টটি দেখতে পারেন। আশাকরি উপকার পাবেন।

অনেক সময় ধরে কম্পিউটারে টাইপ করা কিংবা একটানা কোন কিছু লিখে যাওয়া, খেলা করা, পড়াশোনা- যাই বলুন না কেন এসব কিছুই কাজের মধ্যে পড়ে। প্রশ্ন হচ্ছে, কতক্ষণ আপনি একটানা কাজ করে যেতে পারবেন? দুই ঘন্টা, তিন ঘন্টা কিংবা ধরুন চার ঘন্টাই? বিজ্ঞানীরা বলছেন, আমাদের মস্তিষ্ক হচ্ছে বিস্ময়ের আধার। আমরা প্রচুর তথ্য জমা করে রাখি, কিন্তু কোন তথ্য আমাদের জন্য জরুরী তা আমরা অনেক সময়েই বুঝতে পারি না। এসব দরকারী নয় এমন তথ্য আমাদের মাথা ভার করে রাখে এবং কাজ থেকে বিচ্যুত করে। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক রবার্ট হার্স্টম দিয়েছেন কিছু উপায় যার মাধ্যমে আপনি সহজেই কাজে মন বসাতে পারবেনঃ ১) সব কাজ একসাথে সামনে না নিয়ে আলাদা আলাদা করে করুন। এক্ষেত্রে চিরকুট বানিয়ে ফেলতে পারেন কিংবা একটি চেকলিস্ট তৈরি করে ফেলতে পারেন। যে কাজগুলো হয়ে গিয়েছে তা চেকলিস্ট থেকে কেটে দিন। ২) অফিসের বস আপনাকে কাজ বাদ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের সময় মৃদু তিরস্কার করছেন? এমন অভিজ্ঞতা যাদের হয়েছে, তাদের জন্য রবার্ট বলেছেন ভিন্ন কথা। একটানা কাজ করা হলে নিজেকে পুরস্কৃত করুন। খানিক সময় ঘুরে আসুন ফেসবুক থেকে কিংবা ইউটিউব থেকে। আর সময় কাটাব

দেখে নিন কেমন ছিল প্রায় ২০০০০ বছর আগের মানুষের পায়ের ছাপ।

Image
আফ্রিকার দক্ষিণ তাঞ্জানিয়ার জীবন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে নয় মাইল দূরে এনগারো সেরো গ্রামের লেক ন্যাট্রনের তীরে ভূতত্ত্ববিদরা ১০ হাজার-১৯ হাজার বছরের আগেকার আদিম মানুষের ৪০০ এরও বেশি পায়ের ছাপের সন্ধান পেয়েছেন । মূলত আগ্নেয়গিরির ছাই এবং কর্দমাক্ত প্রবাহের কারণেই এগুলো এতদিন ঢাকা পড়ে ছিল। গবেষকরা জানিয়েছেন, আধুনিক মানব সভ্যতার ঊষালগ্নে মানুষ যখন পৃথিবীর বুকে হেঁটেছিল, এ ছাপ সে সময়কার। ১০ হাজার বছরের পুরোনো ছাপ যেমন রয়েছে এখানে, আবার কোনো কোনো ছাপের বয়স ১৯ হাজার বছর। ১৯ হাজার বছর মানে সে এক অদ্ভুত সময়। শারীরবৃত্তীয় ভাবে আধুনিক মানুষ (হোমো স্যাপিয়েন্স) মোটামুটি এই সময়েই, বা এর সামান্য আগে, সংস্কৃতিগত ভাবেও আধুনিক সৃষ্টিশীল মানুষ (হোমো স্যাপিয়েন্স) হয়ে উঠেছে। মানুষের মানুষ হয়ে ওঠার এটাই অন্তিম গুরুত্বপূর্ণ বাঁক। ঠিক সেই সময়কার পায়ের ছাপ হাতে পেয়ে যাওয়াটা বিজ্ঞানীদের কাছে ‘সোনার খনি’ পেয়ে যাওয়ার মতোই। আধুনিক মানুষের পথ চলার শুরুর কাহিনি লুকিয়ে রয়েছে এখানেই! আফ্রিকা তো বটেই, দুনিয়ার আর কোনো জায়গায় হোমো স্যাপিয়েন্সের এতো পুরোনো পায়ের ছাপ মেলেনি। গবেষক দলটির নেতৃত্বে ছিলেন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অনুদা

দেখে নিন বিশ্বের দ্রুততম ওয়েবসাইট কোনটি।

এই থ্রিজি-ফোরজির যুগেও এমন কিছু ওয়েবসাইট আছে যেগুলো ওপেন করতে গিয়ে ঘুম পেয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়।মূলত ওয়েব ডিজাইনিংয়ের কারণেই সাইটগুলোতে এই সমস্যা হয়। আর এই যুগে সাইট খুলতে দেরী হওয়া মানে ব্যবহারকারীর মনে বিরক্তির সৃষ্টি হওয়া।আর এমনটি হলে সাইট র‍্যাঙ্কিং  এ পিছিয়ে পড়া নিশ্চিত। ভিজটারদের তাক লাগানোর জন্য,চমকের জন্য,আকর্ষণের জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিভিন্ন ডিজাইন ব্যবহার করে। তাতেই শুরু হয় সমস্যা। জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস সহ নানা প্রোগ্রাম ব্যবহারের ফলে ওয়েবসাইটের লোড বৃদ্ধি পেয়ে খুলতে সময় লাগে। কিন্তু এমন একটা ওয়েবসাইট আছে যা চোখের নিমেষে খুলে যায়। তাই এই ওয়েবসাইটটাকে বলা হয় দুনিয়ার দ্রুততম সাইট। সাইটটির লিংক  https://www.freecodecamp.com/the-fastest-web-page-on-the-internet  । এই ওয়েবসাইটে কোনোরকম জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস বা ডেটাবেস নেই। তাই খুব তাড়াতাড়ি খুলে যায়। তবে এই ওয়েবসাইটটা কেবলই ডেমো। যে কোম্পানি এই ওয়েবসাইটে তৈরি করেছে, তাদের প্রস্তাব তাদের সঙ্গে চুক্তি করলে দ্রুততম ওয়েবসাইট করে দেওয়া হবে। আসলে এখন দুনিয়ায় বহু ওয়েবসাইট। নিউজ থেকে লাইফ স্টাইল। শপিং থেকে ডেটিং। বিভিন্ন স্পেশালিস্ট বিষয়

হেডফোন কানের অনেক ক্ষতি করে কিন্তু আপনি চাইলে ক্ষতি ছাড়া হেডফোন ব্যবহার করতে পারেন!!

প্রযুক্তির এই যুগে আমাদের হাতে এখন অনেক উপাদান রয়েছে, এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। গান শোনার জন্য হাতের এন্ড্রয়েড সেটটি যেমন রয়েছে, ঠিক তেমনি রয়েছে আরো নানা ধরণের মিউজিক প্লেয়ার। নিজেদের ইচ্ছেমত নানা ধরণের গান আমরা এগুলোর সাহায্যে শুনতে পারি। কিন্তু কথা হচ্ছে, কানে হেডফোন গুঁজে রাখলে নানা ধরণের ক্ষতি হতে পারে কানের। শ্রবণশক্তি দূর্বল হওয়া থেকে শুরু করে কানের স্পর্শকাতর পর্দাও অনেক সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এমন কি কোন উপায় আছে যার মাধ্যমে শ্রবণশক্তির কোন ক্ষতি ছাড়াই আমরা গান শুনতে পারি নির্দ্বিধায়? তাই নিয়ে আমাদের আজকের এই আয়োজনঃ ১) আপনার ফোনের ম্যাক্সিমাম ভলিউম যতটুকু, তার ৬০% এর বেশি ভলিউমে গান না শোনাই ভালো। ২) উঁচু ডেসিবেলের শব্দ আমাদের কানের জন্য আসলেই খারাপ এ কথাটি বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করেন। তাদের একটি গবেষণা অনুযায়ী উঠে এসেছে যে ২৪ ঘন্টার মাঝে ৫৫-৬০ মিনিট গান শোনাই যথেষ্ট। এর চাইতে বেশি সময় ধরে শুনলে নানা ধরণের ক্ষতি হতে পারে। ৩) বাজারে নানা ধরণের নয়েজ ক্যানসেলিং হেডফোন পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে গান শুনতে যেমন আরাম পাওয়া যায়, ঠিক তেমনিও কানেরও কোন ক্ষতি হয় না। হেডফোন কিনতে গেলে তা নয়

ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা।

সকলেই কেমন আছেন ? আশাকরি, ভাল ! আজ আমি ওয়েব হোস্টিং নিয়ে আলোচনা করবো, যারা ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের এই পোস্ট । মনে করুন, আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার। আপনি আপনার কম্পিউটার এ একটি ওয়েব সাইট তৈরি করলেন। এখন আপনার ওয়েবসাইটটি সকলের নিকট প্রদর্শন করাতে চান, তা কিভাবে করবেন ? ওয়েব হোস্টিং হচ্ছে এমন একটি সেবা যার মাধ্যমে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে তা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড প্রদর্শন করতে পারবেন। আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তখন সেই ওয়েবসাইটের কিছু ফাইল থাকে এবং ফাইলসমূহ ওয়েব সার্ভার এ আপলোড করা থাকে অর্থাৎ, আপনার ওয়েবসাইটের সকল কন্টেন্ট ওয়েব হোস্টিং এ হোস্ট করা করা থাকে। ওয়েব সার্ভার হচ্ছে একটা কম্পিউটার এর মত। যেখানে আপনার ওয়েবসাইট এর কন্টেন্টসমূহ ২৪/৭ অনলাইন এ আপলোড থাকে। এতে, ভিজিটর যখন ইচ্ছে ওয়েবসাইট এ ভিজিট করতে পারে। যারা ওয়েব হোস্টিং সেবা প্রদান করেন তাদের বলা হয় হোস্টিং প্রোভাইডার যারা ওয়েব হোস্টিং নিতে চান তারা হোস্টিং প্রোভাইডারের নিকট নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে হোস্টিং নিয়ে থাকেন। এরপর, ওয়েব হোস্টিং প্রভাইডার গ্রাহককে একটি কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে

আপনি পীথাগোরাসের উপপাদ্য জানেন, কিন্তু পীথাগোরাস সম্পর্কে কতটুকু জানেন?

গণিত ভালোবাসেন কিংবা বাসেন না, আপনি যেটিই করে থাকুন না কেন, পীথাগোরাসের নাম অবশ্যই শুনেছেন। পীথাগোরাসের উপপাদ্য পড়েন নি এস এস সির গণিতে এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে। গণিতের বিভিন্ন শাখায় পীথাগোরাসের অবদান অনস্বীকার্য। আজ এই মহান গণিতবিদের কিছু তথ্য নিয়ে আয়োজনঃ ১) পীথাগোরাস ৫৬০ বি সি তে জন্মগ্রহণ করেন (যীশুর জন্মের ৫৬০ বছর আগে) ২) পীথাগোরাস যে দ্বীপে জন্মগ্রহণ করেন তার নাম ছিল সামোস। পীথাগোরাস ছোটবেলা থেকেই ভ্রমণের প্রতি অনেক আগ্রহী ছিলেন। ঈজিপ্ট, মেসোপটেমিয়াসহ নানা দেশ তিনি ভ্রমণ করেন ও জ্ঞান সংগ্রহ করেন। ৩) পীথাগোরাস অব সামোস কিংবা পীথাগোরাস অব সামিয়ান নামেও তাকে ডাকা হয়। ৪) পীথাগোরাস ৫৩০ বি সিতে যখন ক্রোটন নামক দ্বীপে যান, সেখানে তিনি দীক্ষা দিতে শুরু করেন। দক্ষিণ ইটালির যেখানে গ্রীক কলোনি ছিল সেখানে তিনি ধর্মীয় শিক্ষা ও গণিতের চর্চা করেন। ৫) ক্রোটনে তিনি “থিয়ানো” নামক এক মহিলাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তারা দার সন্তানের জনক জননী হন। ৬) পীথাগোরাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের লিখিত দলিল কালের গর্ভে হারিয়ে গিয়েছে। ৭) পীথাগোরিয়ান থিওরেমের প্রবকা হলেন পীথাগোরাস। ৮) পীথাগোরাস বিশ্বাস করত

আপনি জানেন কি? শিশুদের মস্তিষ্কের সুগঠনে ভিডিও গেম কতটা উপকারী?

সবাইকে অনেক অনেক সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আশাকরি সকলে অনেক ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শিশুদের ভিডিও গেম খেলার ইফেক্ট নিয়ে আলোচনা করব। আমরা সাধারণত আমাদের অল্পবয়সী বাচ্চাদের ভিডিও গেম খেলা নিয়ে অনেক ভয়ে ভয়ে থাকি। ওই বুঝি সবকিছু গোল্লায় গেল। তাই না? হ্যা তাই। আমরা আরো ভাবি এই বুঝি সন্তানের লেখাপড়া লাটে উঠবে আরো কত কি। তবে বিজ্ঞানীদের একটি গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। যারা ভিডিও গেমস খেলে না, তাদের থেকে ভিডিও গেমস খেলে এমন ছেলেমেয়েরা বেশি মেধাবী হয়। খেয়াল করে দেখবেন যে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যে সমস্ত বাচ্চারা বিজ্ঞান ও গণিতে ভালো তারাই ভিডিও গেমের প্রতি বেশি ঝোকে এবং যারা ভিডিও গেমের প্রতি আসক্ত বেশি তারাই এই কঠিন সাবজেক্ট গুলোতে ভালো করে। ভিডিও গেমের বিভিন্ন কঠিন লেভেল পার করার জন্য তাদের সমাধান করতে হয় জটিল সব বিষয় আর এখান থেকেই সব চেয়ে কঠিন সাবজেক্ট যেমন বিজ্ঞান ও গণিত বিষয়ের লেভেল পার করার একটা অভ্যাস তৈরী হয়। তাই মস্তিষ্কের খোরাক জোগাতে তারা ঝুঁকে পড়ে গেমিংয়ের দিকে। একটা বিষয় অনেকেই জেনে থাকবেন যে, অভ্যাস বলে আমরা যে বিষয়টি জানি সেটা হল এক ধরণের প্রোগ্রাম যা আমাদের মস্তিষ্কে তৈরী

অবসর সময় মজা করে কাটাতে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম মজার কিছু ওয়েবসাইট।

ইন্টারনেট যারা একঘেয়েমিতা দূর করতে অবসর সময় কাঁটাতে ব্যবহার করে থাকেন তাঁরা প্রায় সকলেই ফেসবুক ও টুইটারের নিউজফিডের উপর চোখ বুলিয়েই সময় পার করে দেন। কিন্তু তাঁরা অনেকেই জানেনই না যে, ফেসবুক ও টুইটারের বাইরে একঘেয়েমিতা বা অবসর সময় কাঁটাতে রয়েছে মজার বেশকিছু ওয়েবসাইট। যেসকল ওয়েবসাইট  ফেসবুক ও টুইটারে সময় পার করে বিরক্ত একজন মানুষকে নিয়ে যাবে একঘেয়েমিতা থেকে মজার এক দুনিয়ায়। একঘেয়েমিতা বা অবসর সময় কাঁটানোর বিশ্বসেরা ১০ মজার ওয়েবসাইট ৹ Virtual Mount Everest Climbing  ওয়েবসাইটি ভাচুয়াল থ্রিডি এর  সাহায্যে এভারেস্ট এর সমগ্র উচ্চতায় নিয়ে যাবে আপনাকে । ৹   A soft Murmur ওয়েবসাইটি থেকে আপনি হেডফোন ব্যবহার করে আপনার চারপাশের পরিবেশ আপনার পছন্দ মত নিবাচন করে নিতে পারবেন।  ৹  Faces of Facebook  ওয়েবসাইটিতে সমগ্র ফেসবুক ব্যবহারকারীর (১.২ বিলিয়ন) প্রোফাইল পিকচার আপলোড করা থাকে যা থেকে অবসরে আপনি নিজের পিকচার  খোঁজ করতে পারেন। ৹ Solve the Riddle! ওয়েবসাইটিতে রিডার সমাধান করতে হয় অদ্ভুদ আওয়াজ ও পরিবেশের উপর ভিত্তি করে। ৹ Is it Normal? ওয়েবসাইটি আপনার অনুভূতি বুঝতে সাহায্য করবে এবং আপনি যেকোন বিরক্

দেখে নিন রসায়নের মজার কিছু কারবার!! আশাকরি সবাই অনেক মজা পাবেন।

রসায়ন অনেকের কাছে সহজবোধ্য না হলেও এটি কিন্তু যথেস্ট মজার একটি বিষয়। রসায়ন মানেই অনেক মজা। এর আগে রসায়নের বেশ কিছু মজার বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছি। যথারীতি আজকেও থাকছে রসায়নের কিছু মজা। চলুন দেখি আজকের মজাগুলো কি ! ১. আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসের পানি পরে যাবে ,তাই না ? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না । কি অবাক হচ্চেন , পানির উচ্চতা আরও কমে গেল , তাই না ? ২. আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে !!! ৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে। ৪. অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই, কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল বর্ণের। ৫. হাইড্রফ্লুরিক এসিড এতবেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস গলিয়ে (dissolve ) ফেলে, কিন্তু তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয় । ৬. পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে। ৭. বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০ % অক্সিজেন শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের মাধ্যমেই উৎপন্ন হয় । ৮. সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও পারদ এ দুটো

আপনার কম্পিউটার যদি স্লো হয়ে যায় তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য।

১।কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‍্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে। ২।Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। ৩।কম্পিউটারের র‍্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়। ৪। কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows compo

আসুন নোবেল পুরস্কার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিই।

প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য, শান্তি, অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয়ে অভূতপূর্ব অবদান রাখবার জন্য নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়ে থাকে। যারা এ বিষয়ে খবরাখবর রাখেন তারা স্বভাবতই উন্মুখ হয়ে থাকেন যে বছরের অন্যতম সম্মানটি কার হাতে যাচ্ছে এবার। আজ আপনাদের নোবেল পুরস্কার ও এর বিজয়ীদের সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য দেয়া হলঃ ১) যখন তারা ছিলেন কারাগারেঃ  তিনজন নোবেল বিজয়ী তাদের নোবেল পুরস্কারের খবর জানতে পেরেছিলেন কারাগারে থাকাকালীন সময়ে। এদের প্রত্যেকেই নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন শান্তি স্থাপনের জন্য। তাদের তিনজন হলেন জার্মান সাংবাদিক কার্ল ভন অজিটস্কি (১৯৩৫ সাল), বার্মিজ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব অং সান সু চি (১৯৯১ সাল) এবং চৈনিক মানবাধিকার কর্মী লিও জিয়াওবো (২০১০ সাল)। ২) মূল্য কতঃ  ১৯৮৮ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ী লিওন লেডারম্যান ২০১৫ সালে তার চিকিৎসার খরচ জোগানোর জন্য তার নোবেল পদকটি বিক্রি করে দিয়েছেন। তিনি যৌথভাবে মুওন নিউট্রিনো আবিষ্কার করেছিলেন। তার পদকটি কে কিনে নেন তা জানা যায় নি তবে তিনি কতদামে এ পদকটি কিনেছিলেন তা জানা গিয়েছে। এর মূল্য ছিল ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার মার্কিন ডলার। ৩) পদকটি ফিরিয়ে দেয়া হলঃ  রাশিয়ান বিল