Posts

Showing posts from February, 2018

আপনি কি জানেন? কপিরাইট, পেটেন্ট ও ট্রেডমার্ক বলতে কী বোঝায়?

আধুনিক বিশ্বে বস্তুগত সম্পদের পাশাপাশি মেধাসম্পদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এই মেধা সম্পদ বা ‘ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি’ নিয়ে বড় বড় কোম্পানির মধ্যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের আইনী লড়াই চলছে। উদাহরণস্বরূপ, আইওএস-এন্ড্রয়েড বিষয়ে অ্যাপল-স্যামসাং পেটেন্ট যুদ্ধ এবং এন্ড্রয়েডে জাভা ব্যবহার নিয়ে গুগল-ওরাকল এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী মামলার কথা স্মরণ করা যেতে পারে। এই পোস্টে আমরা মেধাস্বত্বের সাথে সম্পর্কিত তিনটি ‘টার্ম’ বা পরিভাষা/শব্দের মানে নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি পুরো পোস্টটি পড়ার পরে আমরা সহজেই এদের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করতে পারব। টার্ম তিনটি হচ্ছে ‘পেটেন্ট’, ‘কপিরাইট’ ও ‘ট্রেডমার্ক’। চলুন শুরু করি। ১. পেটেন্ট ‘পেটেন্ট’ হচ্ছে কিছু স্বতন্ত্র বা একচেটিয়া অধিকার যেগুলো আইনগত সিদ্ধ কর্তৃপক্ষ দ্বারা কোনো উদ্ভাবককে তার উদ্ভাবনের জন্য প্রদান করা হয়। একটি নির্দিষ্ট সময়কালের জন্য পেটেন্ট দেয়া হয় যা পরে নবায়ন করা যায়। পেটেন্টকৃত উদ্ভাবনের কৌশল সংশ্লিষ্ট আইনী দপ্তরের মাধ্যমে সবাই জানতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, প্রথম টেলিভিশনের পেটেন্ট নিয়েছিলেন জার্মান বিজ্ঞানী পল গটলায়েব নিপকো। ২. কপিরাইট কপ

জেনে নিন স্মার্টফোনের কিছু ক্ষতিকর প্রভাব। এবং সময় থাকতে সতর্ক হোন।

স্মার্ট ফোনের ডিসপ্লে থেকে উজ্জ্বল নীল আলো নির্গত হয় যাতে করে এর বিষয়বস্তু সূর্যের আলোতেও স্পষ্ট দেখা যায়। এই আলো মস্তিষ্কে মেলাটোনিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। মেলাটোনিন এমন একটি হরমোন যা আপনার শরীরকে নিদ্রা বা ঘুমের সংকেত দেয় যে “এখন ঘুমাতে হবে”। স্মার্টফোনের উজ্জ্বল স্ক্রিনের দিকে অধিক সময় চেয়ে থাকলে আপনার নিদ্রা চক্র ব্যহত হয় যা কিনা আপনার শরীরের জন্য মারাত্নক ক্ষতির কারণ। নিম্নে স্মার্টফোনের নীল রশ্মির কিছু খারাপ প্রভাব সম্পর্কিত তথ্য দেয়া হলঃ ১। রাতে ঘুমানো আগে ফোনে চ্যাটিং কিংবা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করলে ঘুমে ব্যঘাত হয়, যা পরবর্তী দিন মস্তিষ্কের স্মৃতির অংশে ক্ষতি সাধন করে। ২। দিনের পর দিন স্মার্টফোনের ব্লু-লাইট আপনার চোখের রেটিনার ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। ৩। যারা পড়াশুনা করেন তাদের জন্য অসম্পূর্ণ ঘুম অমনোযোগিতার কারন হয়ে দাঁড়ায়। ৪। দীর্ঘ কাল যাবত অপর্যাপ্ত ঘুম নিউরোটক্সিন তৈরি করে যা পরবর্তীতে নিদ্রাহীনতার কারণ হয়। ৫। রাতের বেলা লাইট এক্সপোজার এর কারনে ঘুম বাধা প্রাপ্ত হলে তা স্তন এবং মূত্রথলির ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। ৬। যাদের মেলাটোনিন লেভেল নিরুদ্ধ থাকে তারা হতাশায় ভোগেন। ৭।

আসুন গুগলের নিজস্ব কিছু রোবটের সাথে পরিচিত হই।

Image
বড় অর্থে গুগল এখন অফিসিয়ালি অ্যালফাবেট নামেই পরিচিত। আর এই অ্যালফাবেট মুলত রোবট, ড্রোন, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান প্রভৃতির দিকেই বেশি মনযোগী। গুগল অ্যালফাবেট এর আওতায় আলাদা রোবটিক্স শাখা খুলবে বলেও জানা গেছে। ইতোপূর্বে বেশ কয়েকটি রোবট নির্মাতা কোম্পানি কিনে নিয়েছে গুগল, যার মধ্যে বোস্টন ডাইন্যামিকসের মত বিশাল প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। বর্তমানে গুগল (পড়ুন অ্যালফাবেট) যেসব রোবট নিয়ে কাজ করছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দেখা যাক।   ১। বোস্টন ডায়নামিকস এর তৈরি চিতা রোবট যেটি কিনা উসাইন বোল্ট এর থেকেও দ্রুতগামী। এটি ঘণ্টায় ২৯ মাইল গতিতে দৌড়াতে পারে। পা যুক্ত এখন পর্যন্ত সব থেকে দ্রুতগামী রোবট হলেও এটি তারহীন ভাবে চলতে পারে না।   ২। ড্রিমার রোবট, এটা মানুষের সাথে কাজ করতে পারবে। এটি অনেক সুন্দর গঠনে তৈরি করা হয়েছে। এর মূল নির্মাতা হচ্ছে মিকা, যা গুগল কিনে নিয়েছে।   ৩। এই ড্রোনটি সৌরশক্তিতে চলে যেটি কিনা ৫ বছর পর্যন্ত আকাশে উড়তে পারবে। এর নাম টাইটান এরোস্পেস। যন্ত্রটির রয়েছে ১৫০ ফুট বিস্তৃত ডানা সেই সাথে ৩০০০ সোলার সেল। এটি ৭ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে যা দিয়ে সে ৫ বছর আকাশে থাকতে পারবে।   ৪। ওয়াইল্ডক্যাট

যে কোন ধরণের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে যা করবেন বা যা করা উচিত।

বর্তমানে যেকোনো ব্যক্তির ড্রয়ার হাতালে পুরোনো অব্যবহৃত ব্যাটারি পাওয়া যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাটারির গায়ে এরকম সতর্কবাণী দেখা যায় যে “Don’t throw these in the trash”- অর্থাৎ ব্যবহার শেষ হলে এগুলো যাতে যেখানে সেখানে (সিমপ্লি ডাস্টবিনে) ফেলা না হয়। কিন্তু সৌভাগ্যের ব্যাপার হল, এখন এমন অনেক জায়গা/উপায় আছে যেখানে আপনি এ ব্যাটারিগুলো ফেলতে পারবেন অথবা পুনঃব্যবহারযোগ্য করে তুলতে পারবেন। এখন কথা হল কীভাবে বুঝবেন যে আপনি কোন ব্যাটারি ফেলতে পারবেন আর কোনটি পারবেন না। এটা নির্ভর করে ব্যাটারির প্রকারভেদের উপর। গাড়ির ব্যাটারি কখনোই গৃহস্থলির অন্যান্য ময়লার সাথে ফেলা যাবে না। স্পষ্টতই আপনি যখনি লিড-এসিড উল্লেখ দেখবেন তখন কোনোভাবেই এ জাতীয় ব্যাটারি যত্রতত্র ফেলা যাবে না। ভালো কথা হচ্ছে ৯৮% লিড-এসিড ব্যাটারি রিসাইকেল করা হয়। পুনরায় চার্জ করা যায় এমন ব্যাটারির ক্ষেত্রেও একই কথা। এগুলো যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রের ব্যাটারি (যেমন ফোনের ব্যাটারি) গুলোকেও যত্রতত্র ফেলা যাবে না। এগুলো সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে যেতে পারেন। কোনো কোনো ব্যাটারি নির্মাতা কো

আপনি কি জানেন? ভয়েস সার্চ রেকর্ড করে রাখে। সমস্যা নেই এই পোষ্টটি দেখে আপনি চাইলে ডিলেটও করে ফেলতে পারবেন।

আপনি কি জানেন গুগল আপনার ভয়েস সার্চগুলো রেকর্ড করে রাখে? আর এ কাজটি প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন এবং উন্নত গ্রাহক সেবা প্রদান করার উদ্দেশ্যেই করা হয়ে থাকে বলে দাবি করে গুগল। গুগলে আপনি যা সার্চ করেন তা যেমন পরবর্তীতে দেখার জন্য গুগল সংরক্ষণ করে রাখে এবং এই সার্চ হিস্ট্রি ডিলিটও করা যায় ঠিক তেমনি আপনি গুগলের ভয়েস সার্চ বা ওকে গুগল নামক ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মাধ্যমে আপানার করা সার্চ গুলো পরবর্তীতে আবার শুনতে পারবেন এবং তা ডিলিট করতে পারবেন। ভয়েস সার্চগুলো শোনা এবং ডিলিট করার জন্য আপনাকে এই লিঙ্কে https://history.google.com/history/audio গিয়ে ভয়েস সার্চ আইটেমের পাশে টিক দিয়ে ডিলিট বাটন চাপতে হবে। এছাড়া সেখান থেকে রেকর্ড করা প্রতিটি ভয়েস সার্চ/কমান্ড আইটেম আপনি প্লে করে শুনতে পারবেন।

দেখে নিন কিভাবে আপনার উইন্ডোজ ১০ এর অটোমেটিক আপডেট বন্ধ করবেন।

মাইক্রোসফট যখনই উইন্ডোজ ১০ এর নতুন কোনো আপডেট রিলিজ করে, তখন ব্যবহারকারীকে না জানিয়েই ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ ১০ সেই আপডেটগুলো ডাউনলোড করে নেয়। যদিও আপডেটেড ওএস ব্যবহার করা ভাল, কিন্তু অনেক সময় এ কারণে অত্যাধিক পরিমাণ ইন্টারনেট ডেটা খরচ হয়ে যায়। যাদের ইন্টারনেট ডেটা সীমিত তাদের জন্য এটা বেশ দুশ্চিন্তার কারণ। অনেক সময় আপডেট ইনস্টল করার জন্য পিসি রিস্টার্ট নেয় এবং আপগ্রেড করার জন্য সময়ক্ষেপণ করে। উইন্ডোজ ১০ এর সেটিংস থেকে অটোম্যাটিক আপডেট বন্ধ করার সরাসরি কোনো অপশন নেই। কিন্তু একটু কৌশল খাটিয়ে আপনি সহজেই উইন্ডোজ ১০ এর অটো আপডেট বন্ধ করে রাখতে পারবেন। উইন্ডোজ ১০ এর অটো আপডেট বন্ধ করার দুটি আলাদা আলাদা কৌশল বর্ণনা করা হল এই পোস্টে। এগুলো থেকে সুবিধামত যেকোনো একটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কৌশল ১: ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক ‘মিটারড কানেকশন’ হিসেবে সেট করা যারা ওয়াইফাই হটস্পটের মাধ্যমে উইন্ডোজ ১০ পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তারা এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি ‘মিটারড’ হিসেবে সেট করে রাখেন, তাহলে উইন্ডোজ বুঝে নেবে যে এই কানেকশনটি আনলিমিটেড নয়, সুতরাং এতে সংযুক্ত থাক

জেনে নিন বিল গেটস সম্পর্কে অবিশ্বাস্য কিছু তথ্য।

বিল গেটসকে চেনেন না এমন লোক ডিজিটাল দুনিয়ায় খুঁজে পাওয়া যাবেনা। বহুল আলোচিত হার্ভার্ড ড্রপআউট, মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্বনন্দিত জনহিতৈষী- বিল গেটস সম্পর্কে এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে প্রচলিত তথ্য। কিন্তু ব্যক্তি বিল গেটস যে কী রকম প্রতিভার অধিকারী তা আমাদের অনেকেরই অজানা। চলুন জেনে নিই বিল গেটসের জীবন থেকে নেয়া কিছু ঘটনা, যা তার অসাধারণ প্রতিভা ও ব্যক্তিত্বের স্বাক্ষর বহন করে। ক্লাস না করেও এ গ্রেড হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিল গেটস যেসব কোর্স নিয়েছিলেন তার কোনোটির ক্লাসেই  তিনি কখনো উপস্থিত হননি। বরং অন্য কোর্সের ক্লাস করতেন গেটস। তারপরেও নিজের কোর্সে প্রায় সব সময়ই এ গ্রেড পেতেন এই জিনিয়াস!   নম্বর প্লেট মুখস্থ রাখা মাইক্রোসফটের শুরুর দিকে বিল গেটস অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করতেন। তিনি ছুটির দিনেও কাজ করতেন। কর্মীরা ঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা নজর রাখার জন্য তিনি সকল কর্মীর যানবাহনের নম্বর প্লেট মুখস্থ রাখতেন যাতে জানা যায় কে কখন আসছেন/যাচ্ছেন।   ‘বান্ধবীময়’ ক্লাস শিডিউল হাইস্কুলে পড়ার সময় বিল গেটসকে একবার কম্পিউটারে ক্লাস রুটিন করার কাজ দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। বিল গেটস এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এমন এ

আপনার মোবাইলের ডাটা খরচ কমানোর কিছু উপায়।

অনেকেই এরকম অভিযোগ করে থাকেন যে, স্মার্টফোনে মোবাইল ডেটা চালু করলেই একাউন্টের ব্যালেন্স হাওয়া হয়ে যায়। যারা বিভিন্ন ছোটখাটো মেগাবাইট প্যাকেজ কিনে চালান, তারা অনেক সময় এমবি ব্যালেন্স হারিয়ে মূল একাউন্ট থেকে টাকাপয়সা কেটে জিরো ব্যালেন্সের মুখোমুখি হন শুধুমাত্র ফোনের লাগামহীন মোবাইল ডেটা ব্যবহারের কারণে। কিন্তু, কয়েকটি কৌশল অবলম্বন করলে সহজেই এরকম পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে পারেন। চলুন জেনে নিই অত্যন্ত কার্যকর কিছু টিপস যা আপনার মোবাইল ডেটা সাশ্রয় করবে। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশন রিফ্রেশ বন্ধ করুন যখন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস চালু থাকে, অ্যাপগুলো নির্দিষ্ট সময় পরপর কাজ করতেই থাকে। এমন সব অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে ফেসবুক, ইমেইল, আবহাওয়া ইত্যাদি অনেক বেশি ডেটা খরচ করে। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ রিফ্রেশ বন্ধ করতে নিচের উপায় অনুসরণ করুন। আইফোনে ওপেন করুনঃ Settings > General > Background App Refresh অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ওপেন করুনঃ Settings > Data Usage > Restrict App Background Data (আলাদা আলাদা ব্র্যান্ডের এন্ড্রয়েড ফোনে এই মেন্যুর ভিন্ন ভিন্ন লোকেশন থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটার অপশনটি খু

জেনে নিন স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বৃদ্ধির জন্য অজানা কিছু কৌশল।

স্মার্টফোন চালানোর সময় একটা ব্যাপার সবার মনেই কড়া নাড়ে। সেটা হচ্ছে এর ব্যাটারি লেভেল। অনেকে আছেন যারা ব্যাটারির চার্জ ফুরানোর ভয়ে ফোনের ব্রাইটনেস এত কমিয়ে রাখেন যে, স্ক্রিনে কিছু দেখাই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এই সবকিছুই করা হয় শুধুমাত্র একটু বেশি সময় ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়ার আশায়। কিন্তু আরও অনেক কৌশল আছে যেগুলো অনুসরণ করলে স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। চলুন জেনে নিই সেগুলো। নেটওয়ার্ক দুর্বল নেটওয়ার্ক পরিষেবা ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপের জন্য ক্ষতিকর। যেসব স্থানের নেটওয়ার্ক আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক সামর্থ্যের থেকে খারাপ, সেসব স্থানে ইন্টারনেট ও ভয়েস কল সেবা ব্যবহারে ব্যাটারির শক্তি অতিরিক্ত পরিমাণে বেশি ব্যবহৃত হয়। কারণ, এটি বার বার রিকানেক্ট হয়। যদি আপনার ফোনে চার্জ কম থাকে, তবে এসব জায়গায় ফোনের ফ্লাইট মুড চালু করে রাখলে ব্যাটারি বেঁচে যাবে। যদিও, ফ্লাইট মুড চালু করলে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক একেবারেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, ফলে এই অবস্থায় আপনার ফোনে কোনো কল আসবেনা এবং মোবাইল ডেটাও ব্যবহার করা যাবেনা। আপনার যখন দরকার হবে, তখন ফ্লাইট মুড বন্ধ করলে আবার ফোনে নেটওয়ার্ক চলে আসবে। অবশ্য

জেনে নিন উইন্ডোজ ১০ এর সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!!

উইন্ডোজ ১০ এস হচ্ছে মাইক্রোসফটের মূল উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমের থেকে একটু ভিন্নভাবে তৈরি উইন্ডোজ সংস্করণ। এই উইন্ডোজ ১০ এস এর নাম এতদিন ‘উইন্ডোজ ১০ ক্লাউড’ বলে গুজব প্রচলিত ছিল। উইন্ডোজ ১০ এস সময়ের সাথে সাথে স্লো হবেনা। মাইক্রোসফট শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রসার ঘটাতে এবং কম খরচে দ্রুততর উইন্ডোজ অভিজ্ঞতা দিতে নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে এসেছে। এটি দেখতে উইন্ডোজ ১০ এর অন্য সংস্করণগুলোর মত হলেও ওএস’টিতে বিশেষ কয়েকটি ফিচার চোখে পড়ার মত। চলুন জেনে নিই সেগুলো। সফটওয়্যার উইন্ডোজ ১০ এসে শুধুমাত্র মাইক্রোসফটের স্টোর থেকে ডাউনলোড করা অ্যাপ্লিকেশনগুলোই চালানো যাবে। অন্যান্য উইন্ডোজ সংস্করণগুলোর সাথে উইন্ডোজ ১০ এস এর এটিই সবথেকে বৃহৎ পার্থক্য। আপনাকে সকল অ্যাপ মাইক্রোসফট স্টোর থেকে ইনস্টল করতে হবে, যার মানে আপনি ওয়েব থেকে অ্যাপস/গেইমস ডাউনলোড করে এতে ব্যবহার করতে পারবেন না। এই পলিসি পরিবর্তনের কোন উপায় নেই। কারণ, এটি এমন করেই তৈরি করা হয়েছে। তবে, আপনি চাইলে উইন্ডোজ ১০ প্রো’তে আপগ্রেড করে ফুল ভার্সন উইন্ডোজের সকল সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন (যেমন বাইরে থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল করা)। চেহারা ও অপারেটিং সিস্ট

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য দেখে নিন সেরা কিছু ওয়েবসাইট।

অনলাইনে কাজ করা বর্তমানে বহুল পরিচিত একটি পেশা। দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের কাজ করে ঘরে বসেই হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান আউটসোর্সিং প্রজেক্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা কাজ করিয়ে নিচ্ছে। এদের মধ্যে রয়েছে এয়ারবিএনবি, ড্রপবক্স প্রভৃতি। সাম্প্রতিক এক গবেষণা অনুযায়ী , বাংলাদেশে রয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটি। অর্থাৎ, পৃথিবীতে বর্তমানে যে সংখ্যক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, সেই হিসেবে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। প্রথম স্থানে রয়েছে ভারত। তৃতীয় যুক্তরাষ্ট্র। এই পোস্টে আমরা অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইটগুলোর মধ্য থেকে ৭টি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করছি। ইন্টারনেটে আয় করার সেরা সাইট এর তালিকা ৭. বিল্যান্সার ডটকম –  belancer.com বিল্যান্সার হচ্ছে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন প্রকার দেশি প্রজেক্ট পাওয়া যায়। বিল্যান্সার দেশের বাইরে থেকেও ক্ল্যায়েন্ট ও ফ্রিল্যান্সার আনার পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছে। বিল্যান্সার ডটকমে মাইক্রো আকারের (১০০ টাকা) প্রজেক্ট থেকে শুরু করে অনেক বড় অ্যামাউন্টের প্রজেক্টও আসে। বর্তমানে

সাবধান!! ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করছেন? নিরাপদ থাকার উপায়গুলো জানেন তো?

আজকাল পথেঘাটে, রেস্টুরেন্টে এবং বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে ফ্রি ওয়াইফাই পাওয়া যায়। দুর্মূল্যের এই যুগে মোবাইল ডেটার যে দাম, তাতে একটুখানি কচ্ছপগতির ফ্রি ওয়াইফাইও অনেকের জন্য অমৃত সমতুল্য। কিন্তু এই অমৃতের মধ্যেও যে গরল থাকতে পারে, তা কখনো ভেবে দেখেছেন? হ্যাঁ, ফ্রি ওয়াইফাই আপনার গোপন তথ্য চুরি করে নিতে পারে, এমনকি অনলাইন একাউন্ট হ্যাকও করতে পারে। কিন্তু তাই বলে কি আমরা ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করবনা? অবশ্যই করব, নিচের নিরাপত্তা টিপসগুলো মেনে তবেই। অনলাইন ব্যাংকিং থেকে বিরত থাকুন বাস ষ্টেশনে কিংবা রেস্টুরেন্টের মধ্যে ফ্রি ওয়াইফাই যেনো মরুভূমির বুকে এক বোতল ঠাণ্ডা মিনারেল ওয়াটার, তাইনা? কিন্তু একটু ধীরে আগাতে হবে। ফ্রি ওয়াইফাই অনেকসময় ফাঁদও হতে পারে। ফ্রি ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়ে কখনোই অনলাইন ব্যাংকিং কিংবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড নম্বর ব্যবহার করে কোনো অনলাইন ট্র্যানজেকশন করবেন না। কারণ, ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে যদি কোনো দুর্বৃত্তকারী থাকে, তবে তারা আপনার ব্যাংক বা কার্ডের তথ্য নিয়ে আপনার ব্যাংক একাউন্ট খালি করে দিতে পারে। ভিপিএন ব্যবহার করুন ভিপিএন হচ্ছে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক, যার মাধ্যমে আপনি

এবার জেনে নিন এন্ড্রয়েড ফোনের নিরাপত্তায় সবচেয়ে কার্যকরী কিছু টিপস।

এন্ড্রয়েড স্মার্টফোনে আজকাল প্রায় কম্পিউটারের কাছাকাছি ফাংশনালিটি পাওয়া যায়। কিছু কিছু এন্ড্রয়েড ফোনের প্রসেসর ও র‍্যাম অনেকের ডেস্কটপের থেকেও বেশি হয়ে থাকে। এই সবকিছুই ব্যবহারকারীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে তৈরি। কিন্তু ব্যবহারকারীরা যদি সঠিকভাবে এই শক্তিশালী ডিভাইসগুলো ম্যানেজ করতে না পারেন, তবে ঘটতে পারে বিপত্তি। আজকের পোস্টে আমরা জানব এমন কিছু কৌশল যা আপনার এন্ড্রয়েড ফোনকে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করবে। ১. নিয়মিত আপডেট অনেকে ডেটা খরচ করার ভয়ে এন্ড্রয়েড ওএস এবং অ্যাপস আপডেট করতে চান না। কিন্তু এটা হতে পারে ডিভাইস ও আপনার তথ্যের গোপনীয়তার জন্য মারাত্নক হুমকি। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ও অ্যাপের কোডে ভুলত্রুটি ধরা পড়ে যা সাইবার হামলাকারীরা লুফে নেয়। ডিভাইস নিয়মিত আপডেট করলে এই ভয় থেকে অনেকটাই মুক্ত থাকতে পারবেন। এছাড়া লেটেস্ট আপডেট অনেক নতুন ফিচারও নিয়ে আসে। ২. ফোন লক করে রাখুন অনেকেই আছেন যারা আলসেমির কারনে ফোন লক করেননা। এটা একটা ভয়ঙ্কর বদ-অভ্যাস। আপনি যদি আপনার ফোন লক না করেন, তাহলে এর বিপদ টের পাবেন তখনই, যখন আপনার ফোনটি চুরি হয়ে যাবে, কিংবা অন্য কোনোভাবে বেহাত হবে। সেই দুর্

আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি ভাল রাখার জন্য জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

আমাদের নিত্য ব্যবহার্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে বিদ্যুৎ। বড় আকারের মেশিন যেমন ফ্রিজ, টিভি, কম্পিউটার প্রভৃতিতে বাসাবাড়ির লাইন থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ সরাসরি কানেক্ট করলেও অপেক্ষাকৃত ছোট এবং বহনযোগ্য ডিভাইসে সাধারণত রিচার্জেবল ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে লিথিয়াম আয়ন সেলই সবচেয়ে অধিক জনপ্রিয়। সব সময়কার সঙ্গী মোবাইল ফোনের মধ্যেও সাধারণত লিথিয়াম আয়ন প্রযুক্তির ব্যাটারি দেয়া থাকে। এগুলো একবার চার্জ করে কয়েক দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই টাইম পাওয়া যায়। কিন্তু ব্যাটারির বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে এর ব্যবহারযোগ্যতাও কমে। এছাড়া সঠিক নিয়মে রিচার্জ-ডিসচার্জ না করলেও ব্যাটারি ব্যাকআপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেকেই প্রতিদিন তাদের মোবাইলের ব্যাটারি সম্পূর্ণ রিচার্জ করেন এবং এরপর তা আবার পুরোপুরি নিঃশেষ করে ফেলেন। কিন্তু নতুন একটি গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানা যায়, বিশেষজ্ঞদের মতে, স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১০০% পর্যন্ত চার্জ করা ঠিক নয়! বরং এর চার্জ সব সময় ৪০-৫০% এর উপরে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ, আপনার ফোনের ব্যাটারির চার্জ সবসময় ৪০-৮০ শতা

এবার এক ক্লিকেই যত খুশি তত ফোল্ডার তৈরী করুন খুব সহজেই।

আজ আমি আপনাদের একটি মজার জিনিস দেখাবো। এক ক্লিকেই কিভাবে অনেক ফোল্ডার বানাবেন? বিশ্বাস হচ্ছেনা? পারবেন অবশ্যই ।চেষ্টা করে দেখুন। প্রথমে একটি notepad open করুন।এর মধ্যে লিখুন – MD shahriar muntasir shihab sumon selina simanto jony Akash rasel mitu borsha brishty এরপর এটিকে সেভ করুন itbatayan.bat নামে। এরপর এটিকে ডাবল ক্লিক করুন দেখবেন 12 টি ফোল্ডার হয়ে গেছে।এবং rename হয়ে গেছে। ভালো লাগলে জানাবেন।

নিয়ে নিন উইন্ডোজ এর ১০০টি কী-বোর্ড শর্টকাট এবং কম্পিউটার ব্যবহার করুন আরো সহজে!

CTRL+C (Copy) CTRL+X (Cut) CTRL+V (Paste) CTRL+Z (Undo) DELETE (Delete) SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin) CTRL while dragging an item (Copy the selected item) CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item) F2 key (Rename the selected item) CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word) CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word) CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph) CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph) CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text) SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document) CTRL+A (Select all) F3 key (Search for a file or a folder) ALT+ENTER (View the properties for the selected item) ALT+F4 (Close the active item, or quit the ac

আপনার পাসওয়ার্ড এর নিরাপত্তায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

সম্প্রতি ইয়াহু থেকে ৫০ হাজার, লিংকডইন থেকে ৬০ লাখ আর এনভিডিয়া থেকে ৪ লাখ পাসওয়ার্ড চুরি করে নিয়েছে হ্যাকাররা। ইন্টারনেটে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের তথ্য চুরির ঘটনা প্রায়শই ঘটছে। ইন্টারনেট নিরাপত্তা-বিশেষজ্ঞরা ইন্টারনেটে তথ্য হ্যাক হয়ে যাওয়ার এ ঘটনায় সবাইকে সতর্ক থাকার এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হালনাগাদ করা এবং একই পাসওয়ার্ড সব ধরনের অ্যাকাউন্টে ব্যবহার না করারও পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। এ প্রসঙ্গে কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ম্যাকাফির কম্পিউটার-বিশেষজ্ঞরা ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন। ১. প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। ২. কোনো ডিভাইস থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার শেষ হলে তা অবশ্যই লগ-অফ করুন। ৩. হালনাগাদ অ্যান্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন ও কি লগার্স এড়িয়ে চলুন। ৪. নিজের নিয়ন্ত্রণ থাকে না এমন কম্পিউটার বা সাইবার ক্যাফেতে পাসওয়ার্ড ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক থাকুন। ৫. কারও সঙ্গে পাসওয়ার্ড বিনিময় করবেন না, বা কাউকে নিজের পাসওয়ার্ড জানাবেন না। ৬. বছরে অন্তত একবার

এবার জেনে নিন বিশ্বের ৩০ টি ভাষায় আমি তোমাকে ভালোবাসি।

১।      বাংলা: আমি তোমাকে ভালোবাসি। ২।      ইংলিশ: আই লাভ ইউ। ৩।      হিন্দী: ম্যায় তুমছে পিয়ার কারতা হু। ৪।      উর্দু: মুঝে তুমছে মহব্বত হে। ৫।      গুজরাটি: হু তানে পেয়ার কারছ। ৬।      মারাটি:         মে তুঝে মি প্রেম কারতো। ৭।      পাঞ্জাবী: ম্যায় তাইনা পেয়ার কারনা। ৮।     তুর্কি: সেনি সেভিউর মা। ৯।      ইরানী: মহান দুস্তাহত দোহারাহম। ১০।    ফারসী: দুস্তাম দারাম। ১১।    ভ্যানিস: ইয়েগ ইলস্কার দিগ হউ। ১২।    আসামী: মুই তোমাকে ভাল পাও। ১৩।    আফ্রিকান: এক ইজলীক ভির হও। ১৪।    বার্মিজ: চিত পাদে। ১৫।    জার্মান: ইম লিবে ভিশ। ১৬।    গ্রিক: সাইরা গ্যাপো। ১৭।    ফিনিশ: মিন্যা রা ফাস্তাস সিনুয়া। ১৮।   মালয়ী: মায়া সিন্সাক মু। ১৯।    রাশিয়ান: ইয়া তেবা লিউ ব্লিউ। ২০।    থাই: খাও রাখতো। ২১।    তামিল: নান উন্নান কাদা লিকিরেন। ২২।    হিব্রু: আনিও হের ওটাচ। ২৩।    ভাচ: ইক হু ভ্যান ইউ। ২৪।    কম্বোডিয়ান: বোন স্নো লানহ উন। ২৫।    স্নোভাগ: লুবিন তা। ২৬।    ইতালীয়ান: তি অ্যামো। ২৭।    কানাজ: নানু নিনানু স্রীতি সুমিন। ২৮।   ইদ্নোনেশিয়া: সারা সিন্তা কাম্যু। ২৯।    কোরিয়ান: তাউশিনুল সারাডহ

খুব সহজেই প্রয়োজনীয় যে কোন সফটওয়ারের সিরিয়াল key বের নিন।

Image
বন্ধুরা আজ থেকে কোন সফটওয়ারের সিরিয়াল key এর টেনশনের দিন শেষ। এখন আপনি একটি ওয়েব সাইটের মাধদমে খুব সহজে যে কোন সফটওয়ারের সিরিয়াল কি বের করতে পারবেন। তার জন্য এখানে ক্লিক করুন, নিচের মত দেখবেন……………………… এবার লাল দাগ দিয়ে চিহ্নিত জায়গায় সফটওয়ারের নাম লিখে (যেটার সিরিয়াল খুজতেছেন) search এ ক্লিক করুন। নিচের মত দেখবেন… এখন আপনি download এর নিচের অপশনগুলো বাদ দিয়ে serials থেকে আপনার পছন্ধ মত যে কোন একটিতে ক্লিক করুন, দেখবেন কিছুক্ষন পরেই আপনার কাঙ্ক্ষিত সফটওয়ারের সিরিয়াল কি চলে আসছে। আমি microsoft office 2003 লিখে সার্চ করলাম তাই microsoft office 2003 দেখা যাচ্ছে।

আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে বাংলা লেখা এলোমেলো দেখালে এই পোষ্টটি আপনাকে সমাধান দিবে।

Image
আমার আজকের পোস্টটি হয়ত অনেকের কাছে তেমন গুরত্ত নাও পেতে পারে, কারন এই পোস্টটি হয়ত অনেকের জানা আছে। কিন্তু হাঁ, আবার অনেকের জানা নেই, যারা জানেন না তাদের জন্য সমস্যাটি মোহা সমস্যা। তাই আমার সমাধানটাও তাদের জন্য।এই পোস্টটি আগে হইছে কিনা আমার জানা নেই, যদি হয়ে থাকে দয়া করে ক্ষমা করবেন। মুল কথায় আসি, আমারা যারা নেট ইউজ করি মোটামুটি সবাই-ই মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে ব্রাউজ করি। যখন কোন বাংলা ওয়েবসাইট ব্রাউজ করি তখন দেখা যায় যে বাংলা ফন্টগুলো এমন ভাবে আসছে পড়ার কোন ক্ষমতা থাকেনা, বা পড়া গেলেও অনেক কষ্ট করে পড়তে হয়, অথচ আপনি বাংলা ফন্ট সেটআপও দিয়েছিলেন। এই সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য আপনাদের সাথে ছোট একটি ট্রিক্স শেয়ার করবো। তার জন্য প্রথমে আপনার ব্রাউজারের মেনু বারের tools থেকে options এ ক্লিক করুন, একটি window আসবে, window টির content ট্যাব এ ক্লিক করুন, তারপর default font: সমান solaimanLipi সিলেক্ট করে ok করুন। নিচের ছবিটা দেখুন………… ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার বাংলা কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করে দেখুন ফন্ট নিয়ে আর কোন সমস্যা হচ্ছেনা। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এখানে আমি solaimanLipi এর কথা বললাম, কারন বা

আপনার কম্পিউটারের এন্টিভাইরাস ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা এক্ষুনি চেক করে নিন।

কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। আজ আপনাদের সাথে খুবি গুরত্তপূর্ণ একটি ট্রিক্স শেয়ার করবো। মনে হয় অনেক-ই জানেন,তারপরও কিছু নতুন এবং ভিন্ন ভাবে আমি এই পোস্ট টা সবার সামনে উপস্থাপন করলাম। আপনি জানেন কি আপনার anti virus টি কাজ করে কি না? যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখনি জেনে নিন। তার জন্য প্রথমে আপনি আপনার notepad ওপেন করুন, তারপর হুবহু নিচের লেখাটি কপি করে notepad এ পেস্ট করুন…।। X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* এখন সেভ করার সময় নাম দিবেনঃ test.com, ফাইলটি ডেস্কটপে সেভ করুন। এখন এটা ওপেন করার সাথে সাথে যদি এটা ডিলেট হয়ে যায়,তাহলে মনে করবেন আপনার অ্যান্টিভাইরাস টা ঠিক মতো কাজ করছে । যদি ডিলেট না হয় ,তাহলে মনে করবেন anti virus নামে “কলা” বিক্রি করতেছেন!! lol!!!!!! অনেক সময় ওপেন করা লাগেনা, সেভ করার সাথে সাথেই ডিলেট হয়ে যায়। তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কে যথেষ্ট জায়গা থাকা সত্ত্বেও ডিস্ক ফুল দেখাচ্ছে? নিয়ে নিন সমাধান।

আজেকে যে বিষয় নিয়ে লিখবো এতক্ষনে আশা করি বুঝে ফেলেছেন। বুঝে ফেলারই কথা, কারন আমি কোন শিরোনামটি ফুস্তু ভাষায় লিখিনি। যাক গে, মুল কথায় আসি, শিরোনামে যা দেখতছেন, এই সমস্যাটিতে অনেকেই পড়ে থাকেন, বা অনেকেই এই সমসসায় পড়েননি, যারা পড়েননি তাদেরকে বলবো টিপসটি সংগ্রহে রাখুন, বলাতো যায়না পিসি যেহেতু use করেন সমসসায় যে কোন সময় পড়তেও পারেন!!! আরে! শুধু বক বক করে যাচ্ছি, অথচ টিপসটিই এখনও শেয়ার করিনি…………… চলুন সমাধানের পথে যাই, my computer এ ঢুকুন, তারপর tools/folder option/view এ গিয়ে hide protected operating system files (recommended) থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন, এবং show hidden files and folders অপশনটি নির্বাচিত করুন। এখন যে ড্রাইভের জায়গা পূর্ণ হয়ে আছে সেখানে গিয়ে দেখুন system volume information নামের একটা ফোল্ডার পাবেন, এইবার ঐ ফোল্ডারের ভিতর সবগুলো ফাইল মুছে ফেলুন, সাবধান ফোল্ডারটি মুছবেননা। এভাবে প্রতিটি ড্রাইভের ভিতরেই উল্লেখিত ফোল্ডারটি পাবেন, এবং ফোল্ডারের ভিতরের সবগুলো ফাইল মুছে ফেলুন। ব্যাস এবার দেখুন আপনার হার্ড ডিস্ক খালি হয়ে গেছে। কাজ শেষ হলে আবার tools/folder option/view এ গিয়ে hi

যদি আপনার কম্পিউটার বন্ধ হতে বেশি সময় লাগে তাহলে এই পোষ্টটি দেখুন। সমাধান পাবেন।

বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। ভাবছেন ইদানীং খুব বেশি দেখা যাচ্ছে আমাকে তাই না! আসলে আমি এই কয়দিন খুব ফ্রি আছি তাই আপনাদের সাথেও খুব বেশি দেখা হচ্ছে। যাক গে ওসব কথা, কাজের কথায় আসি, আমাদের অনেকেরই এই সমস্যা হয়ে থাকে যে কম্পিউটার বন্ধ হতে অনেক দেরী বা সময় নিতে থাকে যা খুবি বিরক্তিকর। তাই আজ সমস্যাটি থেকে মুক্তি নিতে পারেন আমার দেখানো ট্রিক্সটি অনুস্মরণ করে। মুলত সমস্যাটি হল কম্পিউটার অনেক্ষন চলতে চলতে windows কতগুলো টেম্পোরারি ফাইল তৈরি করে এবং কম্পিউটার বন্ধ করার সময় সেগুলো মুছতে থাকে, তাই কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার সময় দেরী করে। এখন আপনি চাইলে এই দেরী হওয়াটা দূর করে দিতে পারেন, তার জন্য প্রথমে start menu থেকে run এ যান তারপর লিখুন regedit এবং ok চাপুন, রেজিস্ট্রি এডিটর চালু হবে। এবার নিচের নিয়মটি অনুস্মরণ করুন। (মনে রাখবেন নিচে যা দেখানো হচ্ছে সবগুলো ডাবল ক্লিক করে করে ওপেন করতে হবে) HKEY_LOCAL_MACHINE/SYSTEM/ControlSet002/CONTROL/SessionManager/MemoryManagement এবার ডান পাশে দেখুন, ClearPageFileAtShutdown নামের একটি অপশন আছে সেখানে ডাবল ক্লিক করুন এবং value data, 0 (জিরো) করে ok করু

দেখে নিন ওয়েবসাইট এর ভিজিটর বাড়ানোর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস!

সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।আজ আপনাদের জন্য ভিন্ন এক টিউন নিয়ে এসেছি।ওয়েব সাইট বানিয়ে বসে রয়েছেন ভিজিটর নাই ইনকাম ও নাই।শুধু শুধু চিন্তা করেন যে টাকা খরচ করে সাইট বানিয়েছি অথছ কোন ভিজিটরও নাই ইনকাম নাই।আবার অনেকে কস্ট করে ব্লগ সাইট বানিয়েও ভিজিটর পাচ্ছেন না।যাই হোক আমার মনে হয় কয়েকটি নিয়ম মেনে সাইটে কাজ করলে এমনিতে ভিজিটর পাবেন আর তখনি ইনকাম ও শুরু হবে।আমার মনে হয় এই কয়েকটি টিপস আপনাদের কাজে ও লাগতে পারে। ১| ডোমেইনের নাম: ডোমেনের নাম একটা বড় ফেক্টর কারন একটা সহজ নাম কে মানুষ সব মনে রাখে বা মনে চলে আসে।ধরুন আপনি আন্ড্রয়েডের উপর একটা সাইট বানবেন তাহলে এই নামের সাথে মিল রেখে একটা নাম রাখবেন যাতে মানুষের বুঝতে সুবিধা হয়।ধরুন আমি একটা নাম দিলাম আন্ড্রয়েডের সাথে মিল রেখে androik.com তাহলে কিন্তু মানুষ সহজে মনে রাখতে পারবে। ২|নিয়মিত পোস্ট: আপনি সাইট বানিয়ে কয়েকটি পোস্ট দিয়ে ফেলে রেখেছেন মনে করছেন এমনিতেই ভিজিটর আসবে তাহলে আপনার এই ধারনা ভুল! কারন আপনার সাইটে যদি আপনি সব সময় নতুন পোস্ট আপডেট করেন তাহলে ভিজিটর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে।কারন মানুষ সব সময় নতুন জিনিস ওয়েব সাইটে দে

জেনে নিন ল্যাপটপ ব্যবহারের কিছু সঠিক নিয়ম। আর হয়ে যান একজন সুপার ইউজার!

বর্তমানে প্রায় সব স্থানে ল্যাপটপের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। ল্যাপটপ সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক। যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে। আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স ভাল থাকবে। ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ • ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে। • ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন। • মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন। • ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। • দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন। • হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র‌্যাম অনেক বেশি

সঠিক পদ্ধতিতে ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে ব্যাকলিংক করবেন যে ভাবে।

ব্যাকলিংকের গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। কোন একটি সাইটের ব্যাকলিংক যত বেশি থাকবে; সার্চ রেজাল্টে সেই সাইটের উপরের দিকে থাকার সম্ভাব্যতা তত বৃদ্ধি পাবে। ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে আমরা ব্যাকলিংক তৈরী করতে পারি। ব্লগে কমেন্ট করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। আজ আমরা আলোচনা করব ব্লগে কমেন্টর মাধ্যমে ব্যাকলিংক তৈরী করার এরকমই কিছু নিয়ম। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে সঠিকভাবে ব্লগে কমেন্টের মাধ্যমে ব্যাকলিংক তৈরী করা যায়। ১. যে ব্লগে কমেন্ট করবেন সেই ব্লগের বিষয়বস্তুর সঙ্গে যেন আপনার ব্লগের বিষয়বস্তুর মিল থাকে। ২. কোন ব্লগে কমেন্ট করার সময় এংকর টেক্সটের মাঝে আপনার সাইটের লিঙ্ক দিতে হবে। তবে তার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে ঐ সাইটে কমেন্ট করার সময় dofollow লিঙ্ক দেওয়া যায় কিনা। যদি না দেওয়া যায় সেক্ষেত্রে নিচের মত করে html কোড বসাতে হবে। যেমন: <a href=”http://www.ideabuzz.net/”>ideabuzz</a> ৩. কোন ব্লগে কমেন্ট করার সময় ঐ ব্লগের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে হবে। ৪. কমেন্ট করার সময় শুরুতেই ব্লগার বা রাইটার এর নাম দিয়ে শুরু করবেন। ৫. আপনার কমেন্টটি যেন তথ্যবহুল বা গঠনমূলক হয়

আপনি কি জানেন? ফেসবুক এর রং নীল কেন?

সবাইকে আমার সালাম জানিয়ে আজকের পোস্ট শুরু করছি। আপনি কি জানেন ফেসবুক এর রঙ কেন নীল? যদি জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য না। যারা জানেন না তাদেরকে বলছি আপনি খুব সহজ এ যে কোন ফেসবুক প্রেমিককে এই প্রশ্ন করে আটকিয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনাকে কেউ করে আশাকরি আজকের পর থেকে সবাইকে চমকিয়ে দিবেন। শুধু রঙ নীল এটা না আরও ৪টি না জানা প্রশ্নের উত্তর আজকে আপনি পেয়ে যাবেন।   ª       ফেসবুক এর রঙ কেন নীল? আপনারা জেনে অবাক হবেন যে আমাদের সবার প্রিয় ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ বর্ণান্ধ মানে উনি রঙ চিনতে ভুল করেন। আর সেই কারণে উনি নীল রঙ বেছে নিয়েছেন। ª       পৃথিবীতে জত সামাজিক যোগাযোগ এর সাইট আছে এর মধ্যে ফেসবুক এ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ভাষা ব্যাবহার এর সুবিধা আছে যার সংখ্যা আনুমানিক ৭০ টির উপরে। ª       আর সারা পৃথিবীতে ফেসবুক ব্যাবহারকারীর সংখ্যা আনুমানিক ১১৫ কোটির উপর। যা বর্তমানে একটি ব্যাধি হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ফেসবুক ব্যাবহার করার ফলে নতুন এক ধরনের রোগ এর সৃষ্টি হচ্ছে মনোবিজ্ঞানিরা যার নাম দিয়েছে ‘ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার’। ª       আর একটি মজার বিষয় ইন্টারনেট মাষ্টার জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জ

খুব সহজেই যে কোন পিডিএফ ফাইলকে ইমেজে কনভার্ট করুন।

Image
সালাম ও শভেচ্ছা জানিয়ে টিউন শুরু করলাম। আজকে আপনাদেরকে সুন্দর একটি সফ্টওয়্যার উপহার দেব। কাজের ক্ষেত্রে আমাদের অনেক সময়ই পিডিএফ ফাইলকে বিভিন্ন ফর্মেটে কনভার্ট করতে হয়। আপনাদের হয় কি না জানিনা কিন্তু আমার প্রায়ই পিডিএফকে কনভার্ট করা দরকার পড়ে। তাই ভাবলাম হয়তো আমার মত অনেকেই আছে যাদের এই কনভার্টারটি দরকার। এই জন্য আপনাদের সাথে শেয়ার করে দিলাম। এখানে ক্লিক করে সফ্টওয়্যারটি নামিয়ে নিন। তারপর ইনস্টল করে ফেলুন সাথে সিরিয়াল কি দেওয়া আছ। আর সিরিয়াল দিয়ে কি করবেন আশা করি বলা লাগবেনা। এবার সফ্টওয়্যারটি অপেন করুন, নিচের মত দেখবেন…………………………… Add files এ ক্লিক করে যে পিডিএফ ফাইলকে জেপিজিতে নিয়ে যাবেন তা এড করে দিন, নিচের মত আসবে এখানে ডিফল্টভাবে jpeg সিলেক্ট করা আছে, আপনি চাইলে অন্যান্য ফর্মেটও সিলেক্ট করতে পারেন, তারপর অকে করুন। নিচের মত দেখবেন………………………. এবার আপনি লাল দাগ দেওয়া অপশনে ক্লিক করে যেখানে সেভ করতে চান তা দেখিয়ে দিয়ে convert এ ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ ওটা নিজে নিজে কনভার্ট হয়ে যাবে। তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন, সূস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

আপনার কম্পিউটার কি বারবার রিস্টার্ট হয়? নিয়ে নিন সমাধান।

কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করতে গেলে মাঝেমধ্যে কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। প্রায়ই হয় এমন সাধারণ সমস্যার সমাধান নিজে নিজেই করা যায়। এমন ১টি সমস্যার সমাধান নিয়ে এ আয়োজন। কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট সমস্যার। কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার সমস্যা করলে সেটা শনাক্ত করে সমাধান করা একটু কঠিনই। প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে, উইন্ডোজ হালনাগাদ হচ্ছে কি না। এসব আপডেট ইনস্টল হওয়ার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। অনেক সময় ভাইরাস বা অ্যাডওয়্যারের কারণে এমনটা হতে পারে। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার অথবা বিনা মূল্যের মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়ালস সর্বশেষ হালনাগাদসহ ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে ইনস্টল করে স্ক্যান করে নিতে পারেন। সফটওয়্যার টি নামানোর ঠিকানা   http://goo.gl/iZRcvh আর সফটওয়্যারটির বিস্তারিত  http://goo.gl/polTVH    কম্পিউটারের ধরন অনুযায়ী (৩২ বা ৬৪ বিট) ডাউনলোড করতে পারবেন। ‘ম্যানুয়ালি ডাউনলোড দ্য লেটেস্ট আপডেটস’ সেকশন থেকে এই সফটওয়্যারটির হালনাগাদ ফাইল নামাতে হবে অথবা ইন্টারনেটে সরাসরি হালনাগা করে নিতে পারেন। কম্পিউটারের কোনো যন্ত্রাংশ মাত্রাতিরিক্ত গরম হলেও কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট নিতে পারে। আধু

যে ভাবে আপনার IDM এর অসম্পূর্ণ ডাউনলোড ফাইলগুলো দেখবেন।

আজ আমি ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে কিভাবে অসম্পূর্ণ ফাইল দেখতে হয় তা বলছি । প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে রান এ যান । তারপর সেখানে লিখুন %appdata% । এটি লেখার পর, যে নতুন উইন্ডো আসবে সেখানে IDM নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন । এইবার সেটাতে ক্লিক করুন । তারপর DwnlData তে ক্লিক করুন । এইবার user এর নাম দেয়া একটি ফোল্ডার পাবেন । সেখানে ক্লিক করলেই আপনার সকল অসম্পূর্ণ ডাউনলোড ফাইল দেখা যাবে । দেখতে হিজিবিজি লাগলেও এগুলোই আপনার অসম্পূর্ণ ফাইল ।

মাত্র ২৬ কিলোবাইট এর সফটওয়্যার দিয়ে, কম্পিউটার ক্লিন করুন সহজেই!

Image
আসসালামুআলাইকুম। আশা করছি, সবাই আল্লাহ এর রহমতে অনেক ভাল আছেন। আমিও বেশ ভালো আছি ! অনেক দিন পর বৃষ্টিতে, ভিজলাম তো তাই ! আজ আমি আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে যাচ্ছি, যেটি দিয়ে আপনি মাত্র তিন ক্লিকে কম্পিউটার ক্লিন করতে পারবেন। এই সফটওয়্যার টি শুধুমাত্র > Prefetch < বাদে, আপনার সকল অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে দিতে সক্ষম। আপনি যখন একটানা ৩-৪ ঘণ্টা কম্পিউটার চালু রাখেন। তখন নিশ্চয় দেখতে পান যে, আপনার কম্পিউটার কিছুটা ধীর গতির হয়ে গেছে। তখন হয়তো, আপনি পিসি রিস্টার্ট করেন। বারে বারে পিসি রিস্টার্ট করা, নিঃসন্দেহে খুব বিরক্তিকর । এই বিরক্তিকর পিসি রিস্টার্ট করার যন্ত্রণা থেকে, অন্ততপক্ষে কিছুটা মুক্তি দিতে সক্ষম। এই পোর্টেবল সফটওয়্যারটি। ডাউনলোড লিঙ্ক > Click here ডাউনলোড করার পর কি করবেন, তা নিচের স্ক্রীনশট থেকে দেখে নিন!    

উইন্ডোজ ১০ আপডেট করার পর windows.old ফোল্ডারটি যে ভাবে ডিলেট করবেন। তাও আবার কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়া।

Image
উইন্ডোজ ১০-এ আপডেট করেছেন। এতে করে অনেকের মতো আপনাকেও কি একটি মধুর সমস্যায় পড়তে হয়েছে। সি ড্রাইভে দেখা দিয়েছে স্টোরেজ স্বল্পতা। এর কারণে আপডেটের ফলে উইন্ডোজ ১০ এর পাশাপাশি আগের অপারেটিং সিস্টেমের ফাইলটিও রয়ে যায় ‘উইন্ডোজ ওল্ড’ নামে। ফোল্ডারটি ১৬ গিগাবাইটের মত জায়গা দখল করে নেয়। ফলে সি ড্রাইভে মেমোরি কমে যায়। অনেক ব্যবহারকারীরা জানেন না ফাইলটি কিভাবে ডিলিট করতে হবে। সরাসরি ডিলিট বাটন ব্যবহার করে করা হবে কি না? টিউনারপেজের নতুন টিউন আপনাকে ইমেইল করব? তবে সহজে ও সবচেয়ে নিরাপদ উপায় যেভাবে ফোল্ডারটি ডিলিট করতে হবে তা তুলে ধরা হলো এ টিউটোরিয়ালে। প্রথমে ‘Disk Cleanup’ টুলটি চালু করতে হবে। এ টুল চালু করতে স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে সার্চ বাটনে ক্লিক করে Disk Cleanup লিখলেই হবে তারপর ড্রাইভ নির্ধারণ করে দিতে হবে। তখন একটি নোটিফিকেশন আসবে। সেখান থেকে সি ড্রাইভ নির্ধারণ করতে হবে। এরপর Disk Cleanup চালু হলে  Cleanup System File বাটনটি প্রেস করুন। সেখানে থেকে নিচের দিকে ‘ Previous Windows Installation’ নামের অপশনটির চেক্সবক্সটি মার্ক করে ওকে প্রেস করতে হবে। তাহলে কিছু সময় পর windows.old নামে

ইন্টারনেটে প্রোগ্রামিং শেখার জন্য সেরা কিছু ওয়েবসাইট।

ভালো মানের প্রোগ্রামারদের অবশ্যই কোডিং জানতে হবে, কেউ প্রোগ্রামার হতে চাইলে তাকে অবশ্যই ভালো করে প্রোগ্রামিং জানা থাকা প্রয়োজন। কোডিং প্রথম অবস্থায় অনেক কঠিন মনে হবে, তবে ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকলে অবশ্যই সম্ভব। ওয়েব ডেভলমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং সব ধরনের কাজ করতে হয়ে কোডিং এর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে কমবেশি সকলেই প্রোগ্রামিং শেখার যোগ্যতা রাখে যদি তার অদম্য ইচ্ছে এবং ধৈর্য থাকে। কারণ একটা সময়ে শেখার জন্যে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা ছিল রিসোর্সের অভাব। কিন্তু বর্তমানে ফ্রি তে এমন সব রিসোর্স পাওয়া যায় যেগুলো অনুসরণ করে যে কেউ খুব সহজেই অনলাইনে প্রোগ্রামিং শেখার পাশাপাশি প্রফেশনাল কাজও করতে পারবে অনায়াসে। সেরকম দশটি সাইট নিয়ে আলোচনা করবো আজ যেখান থেকে প্রফেশনাল কাজ শিখতে পারেন আপনিওঃ প্রথমে বেসিক কিছু আলোচনা করি। প্রোগ্রাম, প্রোগ্রামিং কি? কমপিউটারের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় নিদের্শমালার সমষ্টিকে প্রোগ্রাম (program) বলা হয়। আর এই ধারা বণর্না বা প্রোগ্রাম রচনার পদ্ধতি বা কৌশলকে প্রোগ্রাম পদ্ধতি বা প্রোগ্রামিং (programming) বলা হয়। অন্য কথায়, কোন সমস্যা অল্প সময়ে এবং সহ

ওয়ার্ডপ্রেস সাইট এর প্রাথমিক কিছু নিরাপত্তা।

কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস ও প্রতিদ্বন্দ্বী । কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা সিএমএস ইউজ করে বর্তমানে যেসব অনলাইন পোর্টাল ডেভেলপ করা হয় তার প্রায় ৬০ শতাংশই WP বা ওয়ার্ডপ্রেসে ডেভেলপ করা হচ্ছে । এটি ব্যবহার সহজ হওয়ার ব্যক্তিগত থেকে শুরু করে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ওয়েবসাইট ওয়ার্ডপ্রেসে তৈরি করছে । আর তাই ওয়ার্ডপ্রেসের এই জনপ্রিয়তাই হ্যাকারদের টার্গেটেও রয়েছে এ ধরণের ওয়েবসাইট। একি কারনে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের নিরাপত্তার ব্যাপারটি নিশ্চিত করাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ । যারা নতুন ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট ডেভেলপ করেছেন তাদের ব্যাসিক কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ । ভালোমানের ডেভেলপার না হলেও যে কেউ এসব নিরাপত্তা মেনে চলতে পারেন । ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের  প্রাথমিক কিছু নিরাপত্তার আলোচনার চেষ্টা করেছি এই আর্টিকেলে । ভালোমানের ওয়েব হোস্টিং ব্যবহারঃ অল্প খরচে অনেকেই নিন্মনামের কিংবা বেনামি ওয়েব হোস্টিং ব্যবহার করেন। এসব অনলাইন হোস্টিং সেবাদাতারা ওয়েবসাইট গুলোর ভালো নিরাপত্তা দিতে পারে না । দেখা যায় প্রায়ই এসব হোস্টিংয়ে থাকা ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের শিকার হয় । তাই যেসব হোস্ট

উইন্ডোজ ১০ এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু শর্টকাট।

শর্টকাট মানেই তো সহজ পথ। তেমনি কি -বোর্ডের শর্টকাটের মাধ্যমে কম্পিউটারের অনেক কাজ করা যায় অতি সহজেই। এতে কাজে গতি বৃদ্ধির পাশাপাশি অনেক সময় বেঁচে যায়। সম্প্রতি উন্মুক্ত হওয়া উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হয়েছে বেশি কিছু নতুন কি-বোর্ড শর্টকাট। যেগুলো জানা থাকলে নতুন এ ওএস ব্যবহার করা হবে যাবে আরও সহজে। নতুন বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহারের জন্য রয়েছে নতুন নতুন শর্টকাট। এ টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজ ১০-এর ১০টি শর্টকাট তুলে ধরা হলো। আপনাকে আর খুঁজে খুজে প্রতিটি শর্টকাট বের করতে হবে না। Windows key +I চাপলে সেটিংস অপশন চালু হবে। Windows key +A চাপলে নোটিফিকেশন সেন্টার খুলবে। Windows key +Ctrl+Left চেপে ভার্চুয়াল ডেস্কটপ পরিবর্তন করে বামে যাওয়া যাবে। Windows key +Ctrl+Right চেপে ভার্চুয়াল ডেস্কটপ পরিবর্তন করে ডানে যাওয়া যাবে। Windows key +Ctrl+D চেপে নতুন ভার্চুয়াল ডেস্কটপ খোলা যাবে। Windows key +Ctrl+F4 চেপে ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বন্ধ করা যাবে। Windows key + Left চেপে স্ন্যাপ উইন্ডো বাম সাইডে আনা যাবে। Windows key + Right চেপে স্ন্যাপ উইন্ডো ডান সাইডে আনা যাবে। Windows key + Tab চাপলে সব ভার

জেনে নিন স্মার্টফোনে অ্যান্টিভাইরাস জরুরি কি না।

স্মার্টফোনের নিরাপত্তা অনেকখানিই নির্ভর করে ব্যবহারকারীর সচেতনতার ওপরl প্রথম আলোস্মার্টফোনে অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ কতটা প্রয়োজনীয়? নতুন ফোন কেনার পর প্রথমেই কি অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে? অথবা অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপগুলো ব্যবহারকারীদের কতটা নিরাপদ রাখতে পারে? এই ধরনের প্রশ্নগুলো প্রায় সব স্মার্টফোন ব্যবহারকারীই করে থাকেন। অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ ইনস্টল করা প্রয়োজনীয় কি না, এর সরাসরি উত্তর শুধু হ্যাঁ অথবা না দিয়ে দেওয়া যাবে না। স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে এটি। অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম বা অ্যাপ ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক নয় আবার অ্যান্টিভাইরাস অ্যাপ থাকলেও যে সেটি সবকিছু থেকে নিরাপদ রাখবে, এমন নয়। স্মার্টফোনের ভাইরাস ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহারকারী মাত্রই ভাইরাস শব্দটির সঙ্গে পরিচিত। কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর এই প্রোগ্রামগুলো ব্যবহারকারীর কাজে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে থাকে। স্মার্টফোনের এই ধরনের অ্যাপগুলোও ভাইরাস নামে পরিচিতি পেয়েছে। কিন্তু স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমগুলো যেমন অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস এমনভাবে তৈরি, যেন এটিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে না

ফিরিয়ে নিন আপনার ভুল করে পাঠানো ই-মেইল (জিমেইল)

Send বাটনে চাপ দিতেই মনে পড়ে গেল ই-মেইলে যে ফাইলটি যুক্ত (অ্যাটাচড) করার কথা তা আদতে করা হয়নি। কিংবা বন্ধুর জন্য লেখা ই-মেইলে ভুল করে বসের ঠিকানা জুড়ে দিয়েছেন। ই-মেইল তো অনেকটা মুখের কথার মতোই—একবার বেরিয়ে গেল তো ফেরত নেওয়ার আর সুযোগ নেই। তবে ই-মেইল সেবাদাতাটি যদি জিমেইল হয়, তাহলে পাঠানো বার্তাটি ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তত কিছুটা হলেও সময় পাবেন। ‘Undo Send’ নামের সুবিধার মাধ্যমে ভুল করে পাঠানো ই-মেইল তাৎক্ষণিকভাবে মুছে ফেলা বা থামিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়। জিমেইল ল্যাবসে বছর ছয়েক আগে সুবিধাটি যোগ করা হলেও তা ছিল পরীক্ষামূলক। সে সময় এই সুবিধা নিজের জন্য যোগ করে থাকলে অবশ্য নতুন করে কিছু আর করতে হবে না। যদি নতুন করে যোগ করতে চান, তবে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। জিমেইলে ঢুকুন (লগ-ইন)। পর্দার ওপরের দিকে ডান কোনায় গিয়ার আইকনে ক্লিক করুন। Settings নির্বাচন করুন। General ট্যাবের নিচে Undo Send অংশে যান। Enable Undo Send-এ ক্লিক করুন। পাশের তালিকা থেকে ৫, ১০, ২০ বা ৩০ সেকেন্ড সময় নির্বাচন করে দিন। পর্দার নিচে Save Changes বোতামে ক্লিক করে নতুন সেটিংস সংরক্ষণ করুন। এরপর প্রতিবার কোনো ই-মেইল পাঠ

আপনার উইন্ডোজ ১০ এ সময় ও তারিখ ভূল দেখালে যে ভাবে ঠিক করতে পারবেন।

উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় টাইম জোন ঠিক থাকলেও দেখানো সময়টা ভুল থাকে। এমনটা হলে সহজেই কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে তা ঠিক করে নেওয়া সম্ভব। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের অন্য সংস্করণগুলোর মতোই পূর্বনির্ধারিত সময় বা তারিখ ঠিক করতে টাস্কবারের ডান পাশের কোনায় তারিখের অপশন থেকে সেট করা যাবে। যা করতে হবে টাস্কবারের ডান কোনার সময় এবং তারিখ দেখায় যেখানে, সেখানে ক্লিক করুন। ক্যালেন্ডারসহ সময় দেখাবে। এখানে Date and time settings লিংকে ক্লিক করুন। DATE & TIME সেটিংস চালু হলে Time zone এ খেয়াল করে দেখুন (UTC+6:00) Dhaka নির্বাচন করা আছে কি না। না থাকলে টাইম জোনের ড্রপডাউন তালিকা থেকে সেটি ঠিক করে নিন। এখন সঠিক সময় দেখতে পারবেন। না দেখালে আবার আগের নিয়মে সময় ও তারিখ সেটিংস চালু করে Set time automatically অপশন লেবেল সচল করে নিন। সঠিক সময় দেখতে পাবেন। লোকেশন সার্ভিস চালু করা না থাকলে স্বয়ংক্রিয় সময় সেটিংস চালু না করাই ভালো। তবে উইন্ডোজ টাইম সার্ভিস অপশন কনফিগার করা না থাকলেও অনেক সময় উলটা-পালটা তারিখ দেখাতে পারে। টাইম সার্ভিস কনফিগার করতে Win key + R একসঙ্গে চেপে রান চালু করুন। এখানে Services.ms

দেখে নিন আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে কত গুলো সীম নিবন্ধিত হয়েছে।

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে কতটি সিম নিবন্ধন হয়েছে তা জানা যাবে আগামী ৭ জুলাই থেকে। তবে তার আগে আপনি এ তথ্য জেনে নিতে পারেন মুহূর্তেই। প্রাথমিক অবস্থায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক এবং তৃতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেড এ সেবা চালু করেছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে এখনও কোন ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বাংলালিংক গ্রাহকরা তাদের মোবাইলে *1600*2# ডায়াল করলে ফিরতি একটি এসএমএস-এর মাধ্যমে জানতে পারবেন কোন কোন সিম একটি এনআইডির তত্ত্বাবধায়নে নিবন্ধিত হয়েছে। অন্যদিকে রবির গ্রাহকরা *1600*3# ডায়াল করলে মোবাইল স্ক্রিনেই দেখিয়ে দেবে এক আইডিতে কোন কোন সিম নিবন্ধিত হয়েছে। আপাতত এই দুটি অপারেটর সেবাটি চালু করলেও শিগগির অন্যান্য অপারেটররাও এ সেবাটি চালু করবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এদিকে সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন এলাকায় নিবন্ধিত সিম বিক্রির খবর পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া এক জনের সিম অন্য আরেকজনের নামে নিবন্ধনের খবরও পাওয়া যাচ্ছে। নিবন্ধিত সিম জালিয়াতি করে অর্থ আত্মসাতের ঘটনাও জানা গেছে। তবে অপারেটরগুলো তাদের গ্রাহকদের এক এনআইডিতে কতগুলো এবং কোন কোন সিম নিবন্ধিত হয়েছ

আপনার সাধের ল্যাপটপ কে অতিরিক্ত গরম হওয়া থেকে বাঁচাতে এই টিপস গুলো দেখে নিন।

বেশিক্ষণ ধরে চালানোর ফলে আপনার ল্যাপটপ কি বেশি গরম হয়ে যায়? তামার কয়েন ব্যবহার করে ল্যাপটপের অতিরিক্ত গরম হওয়া ঠেকানো যায়। ল্যাপটপ ঠান্ডা রাখার অভিনব এ পথ বের করে টুইটারে তা পোস্ট করেন জাপানের অ্যাকিনোরি সুজুকি নামে এক ব্যক্তি। টুইটারে তাঁর পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায়, ১০ ইয়েনের (জাপানি মুদ্রা) কয়েন (তামার কয়েন) স্তূপ করে তিনি ম্যাকবুক প্রোর স্ক্রিনের সামনে রেখেছেন। তাঁর দাবি, তামা ল্যাপটপ থেকে অতিরিক্ত তাপ শুষে নিতে পারে। সহজ এ পদ্ধতিতে কম্পিউটার অতিরিক্ত গরম হওয়া ঠেকানো যাবে বলে দাবি করেছেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, কম্পিউটারে ব্যবহৃত অ্যালুমিনিয়ামের চেয়ে তামা অধিক তাপ পরিবাহী। থার্মোডাইনামিকসের সূত্র অনুযায়ী, ল্যাপটপে যে প্লাস্টিক বা অ্যালুমিনিয়াম থাকে, তার চেয়ে অধিক তাপ পরিবাহী ও শোষক হিসেবে কাজ করে তামা। অবশ্য তাঁরা সতর্ক করে বলেন, পদ্ধতিটি ঠিকমতো পরীক্ষিত নয় বলে সবার ক্ষেত্রে সমান কাজ করবে, তার নিশ্চয়তা নেই। তবে কয়েকজন টুইটার ব্যবহারকারী এ পদ্ধতি ব্যবহার করে সফল হয়েছেন। ল্যাপটপ ঠান্ডা রাখতে করণীয় ১. ভেতরের ফ্যান ঠিকমতো কাজ করছে কি না, তা পরীক্ষা করুন। অনলাইনে পাওয়া যায়, এমন ফ্যান পরীক্

আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজারের গতি কমে গেলে যে ভাবে আবার গতি বাড়িয়ে নিবেন।

বিশ্বের প্রায় অর্ধেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার বা ব্রাউজার হিসেবে বেছে নেন গুগল ক্রোম। জনপ্রিয়তার বিচারে তাই এটি যে শীর্ষে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আবার কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় বলেও দুর্নাম আছে একসঙ্গে অনেক ট্যাব খুলে রাখা, অপ্রয়োজনীয় এক্সটেনশন যুক্ত করা এবং অনেক প্লাগ-ইনসের ব্যবহার আপনাকে ঝামেলায় ফেলতে পারে। এখানে তাই কিছু চটজলদি পরামর্শ দেওয়া হলো। এগুলো অনুসরণ করে গুগল ক্রোমের গতি বাড়িয়ে আপনার কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা বাড়াতে পারেন। অব্যবহৃত প্লাগ-ইন সরিয়ে ফেলুন ক্রোমের অ্যাড্রেস বারে ‘chrome://plugins’ লিখে এন্টার করুন। প্লাগ-ইনসের তালিকা দেখাবে। প্লাগ-ইন ব্যবহার করেন না কিংবা কম ব্যবহার করা হয়, সেটি Disable করে দিন। বাকি প্লাগ-ইন আয়ত্তে রাখুন অপ্রয়োজনীয় প্লাগ-ইনস মুছে দেওয়ার পর যেগুলো থাকে, সেগুলো যেন ক্রোমের ওপর কম প্রভাব ফেলে সে ব্যবস্থা করে রাখতে পারেন। প্রয়োজন বাদে বাকি সময় এগুলো থামিয়ে রাখা যায়। এ জন্য সেটিংসে গিয়ে একদম নিচে show advanced settings-এ ক্লিক করে privacy-এর নিচের content settings-এ ক্লিক করুন। এরপর plugins থেকে Let me chose when to run plug-in

জেনে নিন ফাংশন কী গুলোর কোনটির কি কাজ।

F1 : উইন্ডোজকে সেফ মোডে খুলতে ব্যবহার করা হয়। উইন্ডোজসহ বেশির ভাগ সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এটি হেল্প বাটন হিসেবেও কাজ করে। F2 : উইন্ডোজ চালুর সময় বায়োসে প্রবেশ করতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই কি ব্যবহার হয়। কম্পিউটারে সিলেক্ট করা কোনো ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম বা নাম পরিবর্তনও এটি চেপে করা যায়। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে কোনো ডকুমেন্ট খুলতে alt+ctrl+F2 ব্যবহার করা হয়। F3 : উইন্ডোজ ডেস্কটপের ক্ষেত্রে এই বাটন সার্চের কাজ করে। এই কি (key) চেপে ডস মোডে লেখা সর্বশেষ লাইনটিও ফিরিয়ে আনা যাবে। F4 : উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ক্ষেত্রে এই বাটন অ্যাড্রেস বার খোলার কাজ করে। অ্যাক্টিভ উইন্ডো একবারে বন্ধ করতে alt+f4 ব্যবহার করা হয়। F5 : যেকোনো ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এই বাটন রিফ্রেশের কাজ করে। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে একবারে Find, Replace, Go to ডায়ালগ উইন্ডো খোলা যায়। F6 : ব্রাউজারের ওয়েব অ্যাড্রেসে যেতে বা সিলেক্ট করতে এটি ব্যবহার হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই বাটন দিয়ে ভলিউমও কমানো যায়। F7 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও আউটলুকের ক্ষেত্রে বানান ও ব্যাকরণ চেক করার জন্য ব্যবহার হয়। কিছু ল

জেনে নিন কম্পিউটারের কিছু বেসিক টিপস এবং ট্রিক্স।

পেনড্রাইভ/মেমোরী কার্ডে লুকানো থাকা ফাইল উদ্ধার  করার জন্য search option গিয়ে “.” শুধু ডট লিখে search দিন। সব ফাইল চলে আসবে। কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬কম্পিউটার হয়ে যাক আরও গতিশীল▬Computer tips & tricks bangla ১> GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন। ২> GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন। ৩> GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন। ৪> GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন। প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী। নতুনদের জন্য ২০টি কম্পিউটার টিপস্ কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬ Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয়?▬Computer tips & tricks bangla → কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে । → কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড়