Posts

Showing posts from November, 2017

লোকাল হোস্টে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল (মেগা পোষ্ট)

Image
কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সবাই খুব ভালো আছেন। আজ আপনাদের জন্য একটা পুরাতন বাট গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট নিয়ে আসলাম। আমার আজকের পোষ্ট টা বিশেষ করে যারা ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে নতুন কাজ করছেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পোষ্ট টি ভালো ভাবে মনোযোগ দিয়ে দেখলে আপনি আপনার লোকাল কম্পিউটারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে পারবেন কোন রকম হোস্টিং বা সার্ভার ছাড়া। এভাবে নিজের কম্পিউটারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে আপনি যদি প্রাক্টিস করেন তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে ধারণাটা আরো বাড়বে। তাই এখনি দেখে নিন আমার আজকের পোষ্ট। প্রথমে আপনি এই লিংক থেকে ওয়ার্ডপ্রেস প্যাকেজটি ডাউনলোড করে নিন। এবার আপনার যেটা দরকার হবে সেটা হল: আপনার কম্পিউটারে জ্যাম্প ইন্সটল করা। যেটা আপনি আমার এই পোষ্ট থেকে দেখে নিতে পারবেন। মনেকরি আপনি আমার টিউটোরিয়াল দেখে হোক বা অন্য কোন ভাবে হোক জ্যাম্প ইন্সটল করে নিয়েছেন। এবার আপনাকে জ্যাম্প এর কন্ট্রোল প্যানেল ওপেন করে Apache এবং MySQL চালু করতে হবে নিচের ছবির মত। নিচের ছবিতে দেখুন চালু হয়ে গেছে। এই রকম চালু করে নিয়ে আপনি এটাকে মিনিমাইজ করে রেখে ‍দিন। এবার ডাউনলোড করা ওয়ার্ডপ্রেস প্যাকেজ কে নিচের চিত্রের মত l

আপনার কম্পিউটার কে বানিয়ে নিন ওয়েব সার্ভার!! - লোকাল কম্পিউটারে XAMPP ইন্সটলেশন (মেগা পোষ্ট)

Image
সবাইকে অনেক অনেক সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আজ আমি যে পোষ্ট টি করতে যাচ্ছি সেটি  হল ‘লোকাল কম্পিউটারে XAMPP ইন্সটলেশন‘। XAMPP কি এবং কি কাজে ব্যবহার হয় এটা আশাকরি এই পোষ্ট যারা দেখছেন সবাই জানেন। তারপরও আমি ছোট্ট করে একটু বর্নণা দিই: আমরা যখন আমাদের ওয়েব সার্ভারে কোন কাজ করি যেমন, HTML, PHP কোডিং, WORDPRESS ইন্সটল এবং চালনা এমন আরও অনেক ওয়েব প্রোগ্রামিং তখন স্বাভাবিক ভাবে কোন সমস্যা হয় না, কারণ আমাদের ওয়েব সার্ভার বা হোস্টিং যে কম্পিউটারে অবস্থিত সেই কম্পিউটারে বিশেষ করে PHP, APACHE ইন্সটল করা থাকে। এবং আমরা যে প্রোগ্রাম রান করি সেটা চলার জন্য এগুলো দরকার। কিন্তু আপনি যদি আপনার নিজস্ব লোকাল কম্পিউটারকে এই ওয়েব সার্ভার বা হোস্টিং এর মত ব্যবহার করতে চান যেখানে কোন স্ক্রীপ্ট টেস্ট বা ডেভেলপ করার জন্য ইন্টারনেট  প্রয়োজন পড়ে না, সেখানে XAMPP খুবই উপকারী একটি জিনিষ। এমন কি আপনি আপনার লোকাল কম্পিউটারে যে কোন ধরণের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করতে পারবেন ইন্টারনেট ছাড়া এই XAMPP ইন্সটল করার মাধ্যমে। তাহলে চলুন আমরা ধাপে ধাপে এই XAMPP ইন্সটলেশন শিখে নিই। প্রথমে আপনি এই লিংক থেকে লেটেস্ট ভার

ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টম থিম তৈরী: পর্ব-১, সার্ভার প্রস্তুতকরণ ও কিছু সাধারণ বিষয়ের উপর আলোচনা।

সবাইকে অনেক অনেক সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে পোষ্ট শুরু করছি। আশাকরি সকলে অনেক অনেক ভালো আছেন আর আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব ভালো আছি। আমরা যারা প্রায়ই ইন্টারনেটে উঁকি ঝুকি মারি তাদের প্রায় সবার (ফ্রি ডোমেইন ও হোস্টিং হলেও) কোন না কোন ওয়েব বা ব্লগ সাইট আছে, আর যেহেতু ওয়ার্ডপ্রেস অপেক্ষাকৃত সহজ ও সুন্দর তাই ব্লগ হলে সেটা যে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরী তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু বিপত্তি বাধে এক জায়গায় সেটা হল: ওয়ার্ডপ্রেস এর লাখ লাখ ফ্রি থিম পাওয়া গেলেও হয়ত কোন অপশন মেলে আবার কোন অপশন মেলে না, মানে কোন ফ্রি থিমের সকল দিক আপনার ভালো নাও লাগতে পারে, আবার সেখানে কোন কোম্পানীর বিজ্ঞাপন এমন ভাবে থাকতে পারে যে আপনি ইচ্ছা করলে তা সরাতে পারবেন না। তাই আপনার প্রয়োজন হল আপনার নিজের মনের মত একটি প্রিমিয়াম থিম যেটা আপনার নিজের মত করে আপনি কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন। কিন্ত সেখানেও সমস্যা সেটি হল একটি ভালো মানের প্রিমিয়াম থিমের দাম সর্বনিম্ন 4000/- (খুব ভালো না)। এখন আমি মনে করি ব্লগিং যারা করেন তাদের সবার পক্ষে এই 4000/- টাকা খরচ করা সম্ভব না। তাহলে এখন ‍উপায়? হ্যা সেই উপায় নিয়েই আজ

এখন আপনার ওয়ার্ডপ্রেস এর সকল এক্সটার্নাল রিকোয়েষ্ট বন্ধ করে দিন খুব সহজে!!

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশাকরি সকলে ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি। যে, সমস্ত ভাইরা ব্লগিং করেন আমি বলতে পারি তাদের মধ্যে শতকরা 99 ভাগ লোক ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন। আমি নিজেও ওয়ার্ডপ্রেস এর একজন বিশেষ ভক্ত। আর আপনারা সবাই ব্লগিং করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন এটা আমিও চাই, কারণ: ওয়ার্ডপ্রেস যেমন সহজ তেমনি আরো সহজে খুব বেশি কাজ না জেনেও আপনি এটা ম্যানেজ করতে পারবেন। কিন্তু, মাঝে মাঝে দেখা দেয় নানান সমস্যা সেগুলোর মত একটি সমস্যা হল আপডেট সমস্যা যারা প্রতিনিয়ত তুখোড় ভাবে ব্লগিং করেন এবং যাদের মাল্টি ইউজার ব্লগ আছে তাদের জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ আপডেট রাখা খুবই জরুরি। কারণ: আপডেট রাখলে আপনার ব্লগ হ্যাকিং এর হাত থেকে বাচতে পারে, (নতুন নতুন ভার্সনে সিকিউরিটির দিক খেয়াল করা হয়)। আর যারা শুধু ব্যক্তিগত ভাবে ব্লগিং করেন ও সেখানে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ রাখা হয়না। বা ঠিকমত সময় দেয়া হয় না। তারা এই আপডেট নোটিফিকেশন কে খুব ভালো চোখে দেখেন না। তাই আমার এবারের পোষ্ট সেই সব ভাইদের জন্য। আপনারা যদি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস এর সকল প্রকার নোটিফ

আসুন ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু কীবোর্ড শর্টকাট এর সাথে পরিচিত হওয়া যাক।

ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) ব্লগিং সফটওয়্যার । এটি একটি ওপেন সোর্স (ফ্রি) ব্লগিং সফটওয়্যার । কোন রকম কোডিং জ্ঞান ছাড়াই ওয়ার্ডপ্রেস এ ব্লগ তৈরি করা যায় । বেশীরভাগ ওয়েব ডেভেলপারগন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন । কারণ, একটি ডাইনামিক সাইট কিংবা ব্লগ তৈরি করতে ওয়ার্ডপ্রেস-ই সর্বোৎকৃষ্ট । আমরা কোন কাজ দ্রুত সম্পূর্ণ করতে শর্টকাট ব্যবহার করি । আমার আজকের এই পোস্ট ওয়ার্ডপ্রেস এর কীবোর্ড শর্টকাট নিয়ে । ওয়ার্ডপ্রেস এর কিবোর্ড শর্টকাটসমুহ; Link: Alt + Shift + A Bold: Ctrl + B Align Center: Alt + Shift + C Strikethrough: Alt + Shift + D Edit HTML: Alt + Shift + E Align Left: Alt + Shift + F Full Screen editing: Alt + Shift + G Help: Alt + Shift + H Italics: Ctrl + I Align Full: Alt + Shift + J List Item (li): Alt + Shift + L Insert image: Alt + Shift + M Check Spelling: Alt + Shift + N Ordered List (ol): Alt + Shift + O Publish the Post: Alt + Shift + P Blockquote: Alt + Shift + Q Align Right: Alt + S

ওয়েব সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার পর যে ১০ টি কাজ করা উচিত।

কোন রকম কোডিং জ্ঞান ছাড়াই ওয়ার্ডপ্রেস এ ব্লগ তৈরি করা যায়। একটি ডাইনামিক সাইট কিংবা ব্লগ তৈরি করতে ওয়ার্ডপ্রেস-ই সর্বোৎকৃষ্ট। আজ আমি আপনাদের সাথে এমন কিছু বিষয় শেয়ার করব যে ১০ টি কাজ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার পর অবশ্যই করবেন। এডমিন প্রোফাইল মুছে ফেলুন আপনি যখন সাধারনভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করেন তখন এতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ‘admin’ নামে একটি প্রোফাইল তৈরি হয়ে যায়। আপনি যদি এই প্রোফাইল পরিবর্তন না করেন তাহলে এটি আপনার ব্লগের নিরাপত্তা কমিয়ে দিতে পারে। তাই, প্রত্যেকের উচিত একটি নতুন প্রোফাইল তৈরি করে পুরাতন ‘এডমিন’ প্রোফাইল মুছে ফেলা। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড বাছাই করা একটি ওয়েবসাইটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন, আপনার পাসওয়ার্ড যদি দুর্বল থাকে তাহলে সহজেই আপনি হ্যাকারের কবলে পড়তে পারেন। পারমালিঙ্ক পরিবর্তন করা আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে পছন্দমত পারমালিঙ্ক তৈরি করতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রেস এ সাধারণভাবে যে পারমালিঙ্ক দেওয়া থাকে তা  সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) ফ্রেন্ডলি নয় এবং এর গঠন একটু জটিল। এক্ষেত্রে, আপনি পারমালিঙ্ক হিসেবে %postname%  ব্যবহার

ওয়েবসাইট তৈরীরর আগে যে বিষয়গুলো আপনার জানা দরকার।

বর্তমান বিশ্বায়নের এইযুগে সবকিছু হয়ে যাচ্ছে অনলাইনমুখী।ব্যাক্তি থেকে শুরু করে সামাজিক,রাষ্টীয় সব কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পিছনে থাকছে ইন্টারনেটের এক বিশাল অবদান।আর এমন একটা যুগে নিজের ব্যাক্তিগত বা ব্যাবসায়িক কোন অনলাইন পরিচিতি থাকবে না তা কি আর হয়?হ্যা সবার হয়ত কমবেশি ফেসবুকে বা অনন্যা সামাজিক মাধ্যমে নিজের একটা স্টাটাস আছে।কিন্তু সেখানে রয়েছে অনেক সীমাবদ্বতা।সেখানে আমরা নিজেকে বা নিজের ব্যাবশাকে ঠিক নিজেরদের মতো করে উপস্থাপন করতে পারি না।তাদের বেধে দেওয়া ডিজাইন আর সীমাবদ্বতার ভিতরেই থাকতে হয়।এতে কী আর পরিপূর্নতা আসে?না ,আসে না।তাই যারা নিজেকে বা নিজের ব্যবসায়ে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় নিজের মতো করে প্রকাশ বা প্রচারনার জন্য একটি ওয়েবসাইট করার কথা ভাবছেন তাদের জন্যও আজকের এই বিশেষ আর্টিকেলটি। ওয়েবসাইটঃ মুলত দুইভাবে করা যায়।ফ্রি আর পেইড।ফ্রিতে করতে চাইলে আপনি Blogspot.com,wordpress.com এ গিয়ে ফেসবুকের মতো করে নিজস্ব একটা প্রোফাইল করতে পারবেন মাত্র। ফ্রি জিনিসের বা পন্যের ভবিষ্যত কী…সেটা আশা করি কারোরই আজানা নয়।একটা জিনিস মনে রাখবেন…আপনার ওয়েবসাইট কিন্তু ১/২ দিন এর জন্য নয়,সারাজীবনের জন্য।তাই

এবার গ্যালারি ইউটিলিটি এর প্রো ভার্সন নিয়ে নিন ফ্রিতে!!!

কেমন আছেন সবাই? আশাকরি ভালো আছেন। উন্ডোইজ অপারেটিং সিস্টেমের পিসি ইউটিলিটি টুলগুলোর মধ্যে “গ্যলারি ইউটিলিটি” হচ্ছে অন্যতম সেরা ইউটিলিটি টুল। ডিক্স রিপিয়ার, আনডিলিট, সিস্টেম ক্লিন, মেমোরি অপটিমাইজ, রেজিষ্ট্রি ক্লিনার, সটকার্ট ফিক্সার, আনইনিষ্টল, সফট‌ওয়্যার আপডেট, ম্যাল‌ওয়্যার রিমুভার, স্পাই‌‌ওয়্যার রিমুভার, কুইজ সার্চ সহ অনেক টুলই আছে এই ইউটিলিটি সফট‌ওয়্যার এ। ফ্রি ভার্সেনের পাশাপাশি প্রো ভার্সন‌ও পা‌ওয়া যায় এই সফট‌ওয়্যারটির, যার মূল্য প্রায় ৪০ ডলার। এই ৪০ ডলার মূল্যের প্রো ভার্সনের রেজিষ্ট্রেশন কোড পেতে পারেন EaseUS এর সৌজন্যে। ডাউনলোড করুন এখান থেকে: ডাউনলোড রেজিস্ট্রেশন কোড নিন নিচ থেকে: Registration Name: EaseUS Users Registration Code: 3788-61679-58234-2362 আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আসুন মাউসের কিছু বিশেষ ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিই।

এ টিউটোরিয়ালে আপনাদের মাউস ব্যবহারের বিশেষ কিছু ট্রিপস তুলে ধরা হলো। এগুলো জেনে নিলে অনেক কাজ দ্রুত ও স্বল্পতম সময়ে করা যাবে। দ্রুত ওয়েব পেইজের নিচে যাওয়া: ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সময় শিফট কি চেপে ধরে নিচে বা ওপরে স্ক্রল করলে অতি তাড়াতাড়ি পেইজটির ওপরে বা নিচে যাওয়া যায়। জুম করা: Ctrl কি চেপে ধরে ওপরে বা নিচে স্ক্রল করে ওয়েবপেজ/ওয়ার্ড পেইজকে জুম করে দেখা যায় এবং ছোটও করা যায়। ওপেন করা উইন্ডো ম্যানেজ করা: যে কোনো ওপেন করা উইন্ডোর টাইটেল বারে ডাবল ক্লিক করে উইন্ডোটিকে ম্যাক্সিমাইজ অথবা রিসাইজ করা যাবে। এ ছাড়া ওপেন করা উইন্ডোর সবার ওপরে বাম দিকে অবস্থিত লোগোটিতে ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডোটি বন্ধ হয়ে যাবে। ডাবল ক্লিক ও ট্রিপল ক্লিকের মাধ্যমে সিলেক্ট করা: যে কোনো শব্দের ওপর ডাবল ক্লিক করে শব্দটিকে সিলেক্ট করা যায়। আবার পুরো অনুচ্ছেদ সিলেক্ট করতে অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের যে কোনো অংশে ট্রিপল ক্লিক বা একসাথে তিনবার ক্লিক করতে হবে। মাউসের সাইড বাটনের ব্যবহার: প্রযুক্তি উন্নয়নের সঙ্গে মাউসেও লেগেছে প্রযুক্তির ছোয়া। বর্তমানে অধিকাংশ মাউসে সাইড বাটন রয়েছে। এ বাটন দুটিকে নিজের ইচ্ছামতো প্রোগ্রামিং করে

Android মোবাইলের র‌্যাম বাড়ানো কোন ভাবেই সম্বব না। বিস্তারিত...

অনেকের মনে একটি কমন প্রশ্ন থাকে যে, আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‍্যাম বাড়ানো কীভাবে সম্ভব? অনেকে বলে ভাই জাস্ট বুদ্ধিটা বলে দিন, আমি ফোন রুট করে নিয়েছি, রুট করবো, ফোনের সাথে যা ইচ্ছা করে ফেলবো জাস্ট ফোনের র‍্যাম কীভাবে বাড়াবো শিখিয়ে দেন। তো চিন্তার কোন কারন নেই, আমি এই বিষয় নিয়েই আজ আলোচনা করতে চলেছি। বন্ধুরা ফোনের র‍্যাম বাড়ানোর চক্করে মাথা ফাটিয়ে ফেলার আগে একটি বিষয় পরিষ্কার করে নিন। আর সেটা হলো তাত্ত্বিক ভাবে দেখতে গেলে হয়তো আপনি আপনার ফোনের র‍্যাম বাড়াতে পারবেন কিন্তু লজিক্যালি বা বাস্তবিক ভাবে আপনি আপনার ফোনের র‍্যাম কখনোই বাড়াতে পারবেন না। কিছু বুঝলেন? না বুঝলে পড়তে থাকুন। এখন আমি এর কারন সমূহ বলবো এবং স্টোরেজ সম্পর্কে এখন একটু জ্ঞান নিয়ে নিন। স্টোরেজ সম্পর্কে   আপনার মোবাইল বা ল্যাপটপে বা কম্পিউটারে বা যেকোনো ডিভাইজ যেখানে র‍্যাম এর বিষয়টি থাকে সেখানে র‍্যাম একটি অত্যন্ত দ্রুততর গতি সম্পূর্ণ মেমোরি হিসেবে কাজ করে থাকে। দ্রুততর গতি সম্পূর্ণ মানে র‍্যামের রীড এবং রাইট স্পীড অনেক বেশি হয়ে থাকে। অর্থাৎ একটি র‍্যামে যতো দ্রুত ডাটা পাঠানো যায় এবং র‍্যাম থেকে বেড় করা যায় তা একটি সাধারন

পুরাতন ভার্সনের সফটওয়ার প্রয়োজন হলে এই দিকে দেখুন।

কিছু দিন পরপরই এসকল সফটওয়্যারের নতুন সংস্করণ আসে তখন আমরা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে অথবা সফটওয়্যারের নতুন সংস্করণ কিনে পুরাতনকে ফেলে ব্যবহার করি। নতুন সফটওয়্যার সকল ক্ষেত্রে পুরাতনের তুলনায় ভাল, নিরাপদ বা সুবিধাজনক নাও হতে পারে। আবার নতুন সংস্করণ সকল (পুরাতন) কম্পিউটারে সমর্থন করে না। সেক্ষেত্রে পুরাতন সংস্করণে প্রয়োজন পরে কিন্তু অনেক সময় কোথাও খুঁজে পূর্বের সেই সংস্করণ পাওয়া যায় না। এমনকি উক্ত সফটওয়্যারের ওয়েবসাইটেও পুরাতন সংস্করণ সংরক্ষণ করা থাকে না বা ডাউনলোডের কোন ব্যবস্থা থাকে না। কিন্তু তাই বলেতো বসে থাকলে চলবে না। এর সমাধান পাবেন ওল্ডভার্সনের ওয়েবসাইটে। ১৫২ প্রকারের অধিক সফটওয়্যারের ১৯১০ -এর বেশী সংস্করণ সংরক্ষিত আছে http://oldversion.com সাইটে। এতগুলো সফটওয়্যারের মাঝে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে সফটওয়্যারের পুরাতন সংস্করণগুলো এখানে আছে যা আপনি ক্যাটাগরি অনুসারে বা সার্চ করে খুঁজে বের করে বিনাখরচে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।

কম্পিউটারের ডুপ্লিকেট ফাইল গুলো মুছে ফেলুন কোন ঝামেলা ছাড়াই!

আপনার কম্পিউটারে যদি হাজারো ছবি বা গান থাকে তাহলে একই ফাইল ভিন্ন ভিন্ন ফোল্ডারে একাধিকবার থাকতে পারে। গানের ক্ষেত্রে এটি বেশী হয়ে থাকে, ফলে অযথা যায়গা নষ্ট হয়। আপনি খুঁজে খুঁজে এই ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে গেলে বেশ সময় লাগে। সেক্ষেত্রে আপনি ডাবলকিলার সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই একই নামের সকল ফাইল খুঁজে বেড় করে মুছে ফেলতে পারেন। সফটওয়্যারটি নিজে থেকেই ডুপ্লিকেট ফাইল খুঁজে বেড় করবে। এরপরে চাইলে সহজে প্রথম ফাইলটি রেখে বাকি ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারবেন। ৪০৬ কিলোবাইটের এই ফ্রি সফটওয়্যারটি www.bigbangenterprises.de/en/doublekiller সাইট থেকে ডাউনলোড করতে পরবেন।

কম্পিউটারের টাস্ক ম্যানেজার কাজ না করলে যা করবেন।

ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে টাস্ক ম্যানেজার খুলতে গেলে Task Manager has been disable by your asministrator মেসেজ আসে। বিভিন্ন ভাবে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন। পদ্ধতি ১: এজন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত লিখুন এবং TMEnabled.reg নামে সেভ করুন। Windows Registry Editor Version 5.00 [HKEY_CURRENT_USERSoftwareMicrosoftWindowsCurrentVersionPoliciesSystem] “DisableTaskMgr”=dword:00000000 এবার TMEnabled.reg ফাইলটি চালু করলে রেজিষ্ট্রি এডিট হবে এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে। পদ্ধতি ২: রানে গিয়ে REG add HKCUSoftwareMicrosoftWindowsCurrentVersionPoliciesSystem /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f লিখে এন্টার করলে রেজিস্ট্রি এডিট হবে এবং এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে। পদ্ধতি ৩: প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Ctrl+Alt+Del Options থেকে Remove Task Manager এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করে Disable বা Not Configured অপশন সিলেক্ট করে ওকে কর

প্রসেসর কেনার আগে যে বিষয় গুলো অবশ্যই খেয়াল করা দরকার।

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান হার্ডওয়্যার। প্রসেসর কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)। এই দুটি কোম্পানিই ভালো। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কিছু প্রযুক্তিগত দিক থেকে Intel এগিয়ে রয়েছে। তবে বর্তমানে AMD ও তাদের APU (acceleration processing Unit) প্রসেসরের ম্যাধ্যমে বাজারে সুলভ মূল্যে বেশ কিছু ভাল প্রসেসর এনেছে। বর্তমানে বাজারে computer and accessories বাজার দর দেখুন। যেহেতু প্রসেসর কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে এবং যার ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে। ১. প্রসেসরের Clock Speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে। শুধু clock speed নয়, প্রসেসরের Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত তাও লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল প্রসেসরে কয়টি কোর(core) এবং কয়টি থ্রেড(thread) আছে তা খেয়া

আপেল এর উপকারিতা জানলে হয়ত আপনি অবাক হতে পারেন!!!!!!

ছোট-বড় সবার পরিচিত ফল আপেল। নিয়মিত তাজা এবং বিষমুক্ত আপেল খাওয়া দারুণ উপকারী। ওজন কমাতে আমাদের চেষ্টার শেষ নেই। আবার মরণব্যাধি ক্যান্সারের কথাও আমরা জানি। ক্যান্সার মানেই তো মৃত্যুর কাছে পৌঁছে যাওয়া। এমনই মরণঘাতী রোগ যে, রোগাক্রান্ত শরীরের অংশ কেটে ফেলেও রেহাই নেই। অথচ ক্যান্সার প্রতিরোধেও দারুণ উপকারী আপেল। নিয়মিত আপেল খেলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়। হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখতেও আপেল উপকারী। সবল হার্টের জন্য : হার্টের জন্য আপেলকে কার্যকরী ওষুধ বলা যায়। তা ছাড়া কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখতে আপেল যথেষ্ট উপকারী। যারা প্রতিদিন দুটি আপেল খায় তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা অন্যদের চেয়ে কম থাকে। ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ : ফুসফুসের ক্যান্সার প্রতিরোধেও আপেল যথেষ্ট কার্যকরী। যারা বেশি বেশি আপেল খায় তাদের ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অর্ধেক কমে যায়। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধক : আপেল ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধেও সহায়ক। এক গবেষণা দেখা যায়, যেসব মহিলা প্রতিদিন একটি আপেল খায় অন্যদের থেকে তাদের এ রোগটি হওয়ার আশঙ্কা ১৭ শতাংশ কমে যায়। আপেলের সংখ্যা যত বাড়বে স্তন ক্যান্সার হওয়ার শঙ্

দেখে নিন ওয়ার্ডপ্রেস কনফিগারেশনের প্রয়োজনীয় কিছু টিপস।

ওয়ার্ডপ্রেস এর wp-config.php ফাইলে পরিবর্তনের মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেস এর অনেক জটিল কাজকে খুব সহজ করে সম্পন্ন করা যায়। এমনকি সিকিউরিটি এর ক্ষেত্রেও এর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। আজ আমরা সে বিষয়েই কিছু জানব। টিপস ১ – ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে কাজ করার সময় আমরা মাঝে মাঝে একটি সমস্যায় পড়ি সেটি হল ওয়ার্ডপ্রেস এর রিপোজিটরি থেকে কিছু ইন্সটল করতে গেলে আমাদের এফ টি পি এর লগিন চেয়ে বসে। এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর wp-config.php তে নিচের কোডটি ব্যবহার করতে পারি। define(‘FS_METHOD’, ‘direct’); টিপস ২ – আমরা জানি ওয়ার্ডপ্রেস এর এডমিন প্যানেল থেকে থীম এবং প্লাগিন এর পরিবর্তন সংরক্ষন করা যায় কিন্তু অনেক সময় এটাই আমাদের বিপদের কারণ হয়ে যায়। যখন কোন হ্যাকার কোনভাবে আপনার এডমিন এ ঢুকে পড়ে তখন এর সাহায্যে সে খুব সহজেই থীম ও প্লাগিন এ পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। তাই সেক্ষেত্রে এই অপশনটিকে ডিজেবল করে রাখাই আমার মতে যথার্থ। এই কাজটি করার জন্য কনফিগ ফাইলে নিচের কোডটি যুক্ত করুন। define(‘DISALLOW_FILE_EDIT’, 1); টিপস ৩ – ওয়ার্ডপ্রেস এ ডিফল্টভাবে যেকোন কিছু আপ্লোড করলে তা wp-content/uploads ফোল্ডারে সংরক্ষিত

যে নিয়ম গুলো মানলে আপনি পরিক্ষায় ভালো ফলাফলের আশা করতে পারবেন।

পরিক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে শুধু ধুমছে পড়লেই হবে না কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে। যদি নিয়ম গুলো খুজতে আরম্ভ করেন তাহলে রাত শেষ হয়ে যাবে তবু নিয়ম শেষ হবে না। মানে প্রচুর প্রচুর নিয়ম আছে আর আপনি যদি সবগুলো নিয়ম দেখতে যান তাহলে পড়ালেখা বাদ দিয়ে নিয়ম মুখস্ত করতে হবে তাই আমি নিচে বিশেষ কিছু নিয়ম উপস্থাপন করলাম যে গুলো সঠিক ভাবে মানতে পারলে এবং মহান আল্লাহ তায়ালা যদি সহায় হয় তাহলে পরিক্ষায় ভালো ফলাফল অবশ্যই সম্ভব। আসুন তাহলে নিয়ম গুলো দেখি: বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন: লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায় এটি। পড়ার কাজটি কিভাবে চালিয়ে যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ, আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার কার্যকর একটি উপায় সময় বের করুন: সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে পরী

ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন পর্ব-৩২, আপনার ব্লগের 'Author Bio' কতটুকু দেখাবে তা আপনিই ঠিক করে দিন।

Image
ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের একটা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল Author Bio যা সাধারণত সিঙ্গেল পোষ্ট এ শো করানো হয়। যেমন: এই Author Bio এক দিকে যেমন ব্লগ পোষ্টটির লেখককে পাঠকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় তেমনি সিঙ্গেল পোষ্ট এর সৌন্দর্যও অনেক খানি বৃদ্ধি পায়। আর এই Author Bio প্রত্যেক লেখক ড্যাশবোর্ড হতে যুক্ত করতে পারে। এখন কোন লেখক যদি তার Author Bio ফিল্ডে হাজার খানি ওয়ার্ড ব্যবহার করে তাহলে বিষয় টা কেমন হবে? আমি বলছি: তখন এমন হবে যে, একজন পাঠক তার Author Bio এর ঠেলায় পোষ্টই দেখতে পাবে না। আর এটা একটা সমস্যার ব্যাপার। তাই এখন আমি আপনাদের সাথে একটা কোড শেয়ার করব যেটার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের সিঙ্গেল পোষ্টে কত টি ওয়ার্ড বিশিষ্ট Author Bio দেখাতে চান তা নিজেই ঠিক করে দিতে পারবেন তাই লেখক তার Author Bio তে যতই লিখুক না কেন। যদি লেখক তার Author Bio তে 10000 ওয়ার্ড সেট করে আর আপনি যদি চান 20 টা ওয়ার্ড শো করবে তো তাই করবে। তবে চলুন এবার কোড টা দেখি: echo author_excerpt(); এই কোডটা আপনি যেখানে Author Bio দেখাতে চান সেখানে দিবেন যেমন 'single.php' এবার আসুন আর একটি কোড দেখি: function author_excerpt (){

ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন পর্ব-৩১, ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের Trash ফাইল এবার ডিলেট হবে অটোমেটিক।

অনেক সময় আমাদের ওয়ার্ডপ্রেস সাইট হতে অনেক অপ্রয়োজনীয় পোষ্ট, কমেন্ট ইত্যাদি ডিলেট করতে হয় যা ট্রাশ হিসেবে জমা থাকে এবং আমাদের সাইটকে স্লো করে দেয়। যা একটি বিরক্তিকর বিষয়। এখন আপনার সাইটকে স্মুথলি ভাবে রান বা ভিজিট করতে অনেক গুলো কাজ করার প্রয়োজন পড়ে যার মধ্যে অন্যতম একটি বিষয় হল এই ট্রাশ ফাইল ডিলেট করা। অনেকে অনেক ভাবে এই ট্রাশ ফাইল ডিলেট করে থাকে তবে আজ আমি আপনাদের একটা কোড দিব এবং কোডটির ব্যবহার দেখাবো যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের সকল ট্রাশ ফাইল একটি নির্দিষ্ট সময় পর অটোমেটিক ভাবে ডিলেট করে দিতে পারবেন। মানে আপনাকে শুধু কোডটা বসাতে হবে আর এই কোড আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের ট্রাশ ফাইলকে ডিলেট করে দিবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। প্রথমে এই কোড টা কপি করুন: define('EMPTY_TRASH_DAYS', 5 ); এখন আপনার সাইটের সিপ্যানেলে প্রবেশ করে ইন্সটলকৃত ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের ডাইরেক্টরি থেকে ''wp-config.php'' ফাইল টা খুজে তাকে এডিট মোডে ওপেন করুন এবং এর মধ্যে পেষ্ট করে সেভ করুন। ব্যস আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের সকল ট্রাশ ফাইল 5 দিন পর পর অটোমেটিক ডিলেট হয়ে যাবে। আপনি ইচ্ছা করলে