Header Ads Widget

Responsive Advertisement

কম্পিউটার সম্পর্কে আমাদের যে ধারণা গুলো ভুল।

কম্পিউটার ব্যাবহারের ক্ষেত্রে এতদিন যা সত্য বলে মেনে চলেছিলাম তার সবটুকুই যে সত্য নয় তা গভেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

আ্যান্টিভাইরাস আছে না? নো চিন্তাঃ
ভাবছেন একটি আ্যান্টিভাইরাসই পারে আপনাকে নিত্য নতুন ভাইরাস থেকে রক্ষা করে নিয়মিত ইন্টারনেটে সংযুক্ত রাখতে। ভালো এবং আপডেট আ্যান্টিভাইরাসও যদি থাকে তারপরও একটি আ্যান্টিভাইরাস আপনার পিসির জন্য নিরাপদ নয়। নির্দিষ্ট একটি আ্যান্টিভাইরাস ট্রোজান, স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়ার সহ সব ভাইরাস সনাক্ত করতে কখনই সক্ষম নয়।

পাওয়ার অফঃ
অনেকেই মনে করেন ‘শাট ডাউন’ অপশনের মাধ্যমে পিসি বন্ধ না করলে পিসির কোন ক্ষতি হতে পারে। অত্যান্ত প্রচলিত ও পুরানো এই ধারনাটি একেবারেই অমূলক। প্রকৃতপক্ষে এতে পিসির কোন ক্ষতিই হয়না। তবে কাজ চলার সময় সেভ করে নেওয়া উচিত।
কয়েক ঘন্টা চলার চলার পর তা বন্ধ করে দেওয়ার ধারনাটা ভালো, কিন্তু প্রতি ঘন্টায় বন্ধ করা পিসির জন্য ক্ষতিকর। আবার দিনে একবার বন্ধ করা উচিত। তা-না হলে যত ভাল অপারেটিং সিস্টেমই হোক না কেন তা ক্র্যাশ করবেই।

সেফলি রিমুভ হার্ডওয়্যারঃ
এ কমান্ডটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। পেনড্রাইভ খুলে ফেলার আগে আমরা তা সেফলি রিমুভ করে থাকি। গভেষণায় দেখা গেছে সেফলি রিমুভ না করে পেনড্রাইভ খুলে ফেললে তা পেনড্রাইভের কোন ক্ষতিই করেনা। ডাটা রিড/রাইট করার সময় খুলে ফেললে তা পেনড্রাইভের ক্ষতি করতে পারে। সেফলি রিমুভ কমান্ডটি দিয়ে রিড/রাইট করার সময় পিসির সাথে সংযুক্ত হার্ডওয়ারটি ডিসকানেক্ট করা যায়। একইভাবে কিবোর্ড, স্ক্যানার, প্রিন্টার, মাউসের মত প্যাগ আ্যান্ড পে হার্ডওয়ারের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য।

মনিটর রশ্মিঃ
শুধুমাত্র মোবাইল ফোন ব্যাবহারের ফলেই নয়, মনিটর থেকে বিকিরিত রশ্মির প্রভাবেও ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মনিটর থেকে বিভিন্ন সময় বিকল্প পদ্ধতিতে বিকিরিত রশ্মি বের হয় বলে তা দুর্বল ভাবে গামা রশ্মি বিকিরন ঘটায়। ফলে গামা রশ্মির প্রভাবে ব্রেন টিউমারে সহ নানা জটিল রোগের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

Post a Comment

0 Comments